রহস্যময় এই দেবী মন্দিরের ঘটনা গায়ে কাঁটা দেয় আজও! পৌঁছেছিল নাসার টিমও, কেন?
উত্তরাখণ্ডের আলমোড়ায় রয়েছে কাসারদেবীর মন্দির। ১৮৯০ সালে এখানে এসেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। এই মন্দির ঘিরে রহস্যময় নানান ঘটনার কথা শোনা যায়। এখানে পৌঁছেছিল নাসার টিমও।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে, এই মন্দির পৃথিবীর ভ্যান অ্যালেন বেল্টে অবস্থিত। গবেষণায় বলা হয়, ভ্যান অ্যালেন বেল্টের প্রভাব পৃথিবীর ৩ টি জায়গায় রয়েছে। পেরুর মাচুপিচু, ইংল্যান্ডের স্টোনহেঞ্জ ও ভারতের এক গিরিশিরায়। যে গিরির শীর্ষে রয়েছে কাসারদেবী মন্দির।
ভক্তদের বিশ্বাস এই মন্দিরে এলে নিরাময় হয় মানসিক অসুস্থতা। উইকিপিডিয়া বলছে, জর্জ হ্যারিসন থেকে ডিএইচ লরেন্সরা এসেছেন এখানে। মন্দির সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে মেডিটেশনের ব্যবস্থাও।
ঠিক কী রয়েছে কাশয় পাহাড়ের চূড়ায় থাকা এই কাসারদেবী মন্দিরে? রহস্যের প্রশ্ন খুঁজছেন অনেকেই। প্রতি কার্তিত পূর্ণিমায় এখানে বসে আলাদা মেলা।
আলমোড়া-বাগেশ্বর হাইওয়ে ধরলেই সেখান থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই কাসারদেবী মন্দির। ভক্তদের বিশ্বাস প্রতি কার্তিক পূর্ণিমায় এখানে আসেন মা কাসারদেবী। তাঁর নুপূরের শব্দও ধ্বনিত হয় বলে বিশ্বাস। সেই উপলক্ষ্যেই আয়োজিত হয় মেলা।
মন্দিরের গর্ভগৃহে জ্বলছে প্রতিনিয়ত অখণ্ড জ্যোতি। কাঠগুদাম রেলস্টেশন কিম্বা পন্থনগর বিমানবন্দর থেকে গাড়িতে আলমোড়া এসে ঘুরে নিতে পারেন এই এলাকা।