ছাতু প্রোটিনে সমৃদ্ধ। গরমকালে শরীরের তাপমাত্রা ঠান্ডা রাখার জন্য এটি খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর অনেক উপকারিতার কারণে, এটিকে গ্রীষ্মকালীন সুপারফুডও বলা হয়। আপনি এটি আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় বিভিন্নভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। জেনে নিন কিভাবে ৩টি উপায়ে ছাতু খাবেন।
১) ছাতু পরোটা
ছাতু থেকে আপনি সুস্বাদু পরোটা তৈরি করতে পারেন। এটি যেকোনো সবজি, আচার বা দই দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এই পরোটা তৈরি করতে প্রথমে ময়দা মেখে তারপর স্টাফিং তৈরি করুন। এর জন্য, আধা কাপ ছাতু নিন এবং এতে ধনেপাতা, ঘি, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, লেবুর রস, লবণ, আদা, ক্যারাম বীজ, মিহি করে কাটা রসুন এবং সরিষার তেল দিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন এবং এবার একটি ময়দার বল নিন, তারপর এটিকে একটু গড়িয়ে নিন। এবার এতে স্টাফিং ভরে এর বান্ডিল তৈরি করুন। তারপর পরোটা গড়িয়ে প্যানে ঘি দিয়ে ভাজুন।
২) ছাতু শরবত
গরমে খাদ্যতালিকায় ছাতু অন্তর্ভুক্ত করার এটি সবচেয়ে সহজ উপায়। এটি তৈরি করতে আপনার কেবল কয়েকটি জিনিসের প্রয়োজন। এর জন্য, ছাতুতে ঠান্ডা জল মিশিয়ে তাতে চিনি গুলে মিষ্টি শরবত তৈরি করুন। এছাড়াও, এক গ্লাস পানিতে এক চামচ ছাতু ও লেবুর রস, কালো লবণ এবং ভাজা জিরা মিশিয়ে নিন। ভালো করে মিশিয়ে পান করুন। এই ছাতু পানীয়টি আপনার শরীরের জন্য উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।
৩) ছাতু লাড্ডু
যদি আপনি মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন তাহলে ছাতু থেকে লাড্ডু তৈরি করতে পারেন। এটি তৈরি করা বেশ সহজ। এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ছাতু , গুড়ের গুঁড়ো, ঘি এবং এলাচ গুঁড়ো। লাড্ডু তৈরি করতে প্রথমে ছাতু এবং ঘি একসাথে ভাজুন এবং তারপর এতে গুড় এবং এলাচ গুঁড়ো দিন। ঘন না হওয়া পর্যন্ত মেশান এবং তারপর লাড্ডুর আকার দিন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।