বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে যেন ‘প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’ করা হয়, এই আবেদন জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে অভিষেকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচাপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কোনও নোটিশ জারি করতে অস্বীকার করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। অভিষেকের বক্তব্য ছিল, সংবাদমাধ্যমে আবারও তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মন্তব্য করেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। এই আবহে জাস্টিস অভিজিৎ গঙ্গোপধ্যায়ের বিরুদ্ধে রিট অফ ম্যান্ডেমাস বা হুকুম জারি করুক সুপ্রিম কোর্ট। যাতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নিজের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করেন এবং তার অপব্যবহার না করেন, এই মর্মে হুকুম জারির আর্জি করেন অভিষেক। (আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ব🐎ন্ধ ইন্টারনেট, তৃণমূল নেতাদের ওপর জনরোষ আছড়ে পড়তেই জারি ১৪৪ ধারা)
আরও পড়ুন: সরকারের কাছ থেকে পাওনা ১৯ কোটি! পেট্রোল 🎉পাম্প ধর্মঘটের ডাক রাজ্যের বহু জেলায়
অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি সুপ্রিম কোর্টে শুনানি চলাকালীন দাবি করেছিলেন, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্য জানতে চেয়ে নোটিস জারি করা হোক সুপ্রিম কোর্টের তরফ থেকে। তবে অভিষেকের আইনজীবীর আর্জির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান🐟 বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, 'রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য এক জন বিচারপতির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে, অর্থাৎ, রিট অফ ম্যান্ডেমাস জারি করার আর্জি জানানো হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের নোটিস জারি করা উচিত নয়।'
এদিকে হাই কোর্টের বিচারপতি সৌমেন সেন ও ব𒐪িচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সংঘাত নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে যে মামলা শুরু করেছে, সেই মামলার সঙ্গেই যুক্ত করা হয়েছে অভিষেকের আর্জি। এই আবহে সেই মামলꦑার সঙ্গেই শুনানি হবে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দায়ের করা এই মামলার। ১৯ ফেব্রুয়ারি অভিষেকের আবেদন নিয়ে আদালত সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে জানা গিয়েছে।