আইএমএফ-র কাছ থেকে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির টাকা ইতিমধ্যেই পেয়ে গিয়েছে পাকিস্তান। এদিকে, দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখা বাংলাদেশও এবার তাকিয়ে আইএমএফর ঋণের টাকার কিস্তির দিকে। সদ্য বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রক এই নিয়ে আশা প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশের আশা জুন মাসের মধ্যেই তারা তাদের ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির টাকা পেয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রকের আশা, জুন মাসের মধ্যেই ওই কিস্তির ১৩০ কোটি ডলার ঢুকে যাবে ঢাকায়। এছাড়াও বেশ কিছু মিডিয়া রিপোর্ট বলছে, আইএমএফের পাশাপাশি জুনের মধ্যে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), এশিয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক (এআইআইবি), জাপান ও ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে আরও ২০০ কোটি ডলার বাজেট বাংলাদেশ পাবে বলে আশা করছে। এমনই কথা জানিয়েছে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রক। এদিন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রকের এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানেই আইএমএফর তরফে অর্থপ্রাপ্তি নিয়ে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।
( রথযাত্রা ২০২৫র আগে বুধ আসছেন কৃপা বর্ষণ করতে! লাকিদের কী কী প্রাপ্তি?)
( ‘কোনও টিউশন নেই, রোজ সর্বোচ্চ ২০ ঘণ্টা নিজে পড়া..’, বলছেন CBSE দশম শ্রেণির ১০০ শতাংশ প্রাপ্ত টপার)
( ‘কোনও টিউশন নেই, রোজ সর্বোচ্চ ২০ ঘণ্টা নিজে পড়া..’, বলছেন CBSE দশম শ্রেণির ১০০ শতাংশ প্রাপ্ত টপার)
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,'আইএমএফের চতুর্থ পর্যালোচনা সফলভাবে শেষ হয়েছে। রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ও বিনিময়হার ব্যবস্থায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার বিষয়ে অধিকতর পর্যালোচনার লক্ষ্যে চতুর্থ মিশন সম্পন্ন হওয়ার পর নির্ধারিত কিস্তির অর্থ একত্রে ছাড় করা হবে, এমন সিদ্ধান্ত হয় তৃতীয় পর্যালোচনায়।' সেখানে বলা হচ্ছে, এ সম্পর্কে চলতি বছরে চলতি বছরের এপ্রিলে ঢাকায় অনুষ্ঠিত চতুর্থ পর্যালোচনার সময় বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রকাশিত রিপোর্টে সেদেশের অর্থমমন্ত্রককে উল্লেখ করে বলা হচ্ছে, চতুর্থ পর্যালোচনার ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ সম্পন্ন হওয়ায় আশা করা হচ্ছে আইএমএফ চলতি বছরের জুনের মধ্যে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির জন্য নির্ধারিত ১৩০ কোটি ডলার একত্রে ছাড়বে।
এদিকে, বুধবার পাকিস্তানের স্টেট ব্যাঙ্ক থেকে দাবি করা হয়েছে, আইএএমএফ বা আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের থেকে অতিরিক্ত ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ইতিমধ্যে পেয়ে গিয়েছে পাকিস্তান। প্রসঙ্গত, ভারত-পাক উত্তেজনার আবহে পাকিস্তানকে ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর করে আইএমএফ।