ভাড়াবাড়িতে থাকতে হলে অনেকরকম নিয়মকানুন মেনে চ𒁃লতে হয়। বাড়িওয়ালার একগাদা শর্ত না মানলে তাঁরা অসন্তুষ্ট হন। এমনকি তাদের অতিরিক্ত টাকাও দিতে হয় কখনও কখনও। কিন্তু এতকিছু সত্ত্বেও ভাড়াবাড়িকে নিজের বাড়ি করে তোলা যায় সহজেই। কোনও শর্ত না ভেঙে, কাউকে কথা শোনানোর সুযোগ না দিয়েই করে ফেলতে পারেন। কীভাবে? দেখে নিন।
স্মার্ট ফার্নিচার
শহর এলাকার ভাড়াবাড়িতে প্রায়ই জায়গা কম থাকে। এসব ক্ষেত্রে স্মার্ট ফার্নিচার আপনাকে অনেকটা জায়গা বাঁচিয়ে দেবে। মাল্টিপারপাস ফার্নিচার কিনুন। এই ধরনের একটা ফার্নিচারে একাধিক কাজ করা যায়। ফলে জায়গা অনেকটা সাশ্রয় হয়। যেমন সোফা কাম বেড, ড🔯্রয়িং টেবল কাম ডেস্ক ইত্যাদি দিয়ে সাজান আপনার ঘর।
আরও পড়ুন - ‘মারণভূমি’তে বাঙালি রান্না গতাসু বহু দিন! রিলের🅺 হাতে 🍸হচ্ছে তার শ্রাদ্ধ
দেওয়াল সাজান এভাবে
দেওয়ালের রং উঠে যাওয়া নিয়ে প্রায়ই কথা শোনান বাড়িওয়ালারা। কিন্তু ওয়াল মাউন্টিং হুক দিয়ে সহজেই ঘরের দেওয়াল সাজানো যায়। হালকা ওজনের আর্ট বা ক্র্যাফ্ট এগুলিতে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন। এই ধরনের হুক প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হয়। এগুলির পিছনে থাকে একরকꦉম রাবারের জিনিস। এটি দেওয়ালে চেপে বসিয়ে দেওয়া যায়। পরে দেওয়াল থেকে তুলেও নেওয়া যায়। এতে দেওয়ালের রঙেরও ক্ষতি হয় না। দেওয়াল ফুটোও করতে হয় না।
আরও পড়ুন - ঝর্না না ♈ভাল্🌃লুক? ছবিতে আসলে কোনটা আছে জানেন? উত্তর বলে দেবে মনের ধরন
আলো দিয়ে সাজান
আলোর গুণে একটা সাদামাটা ঘরও অনেকটা সুন্দর করে তোলা সম্ভব। তাই আলোর কাজের উপর একটু 💯বেশি মনোযোগ দিন। নানা রঙবেরঙের আলো দিয়ে ঘরের এক একটি দেওয়াল সাজিয়ে তুলুন। বড় আলো ব্যবহারের ক্ষেত্রেও কোথায় লাইট লাগাবেন সেটা নিয়ে আগে থেকে কিছু প্ল্যান করে নিন। এতে ঘরে যেমন বেশি আলো পাবেন, তেমনই ঘরটা অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখাবে। ছোট আলোর ক্ষেত্রে দেওয়ালের কোন কোন পজিশনে আলো লাগাবেন, সেদিকে নজর দিন। আর নজর থাক রঙের দিকে।