রাজ্যে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতির তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গড়েছে আদালত। দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্র। তবু ১০০ দিনের কাজে বেনিয়মে বিরাম নেই রাজ্যে। অভিযোগ, এবার এক শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের প্রধান শিক্ষিকার অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে ১০০ দিনের কাজের টাকা। পূর্ব মেদিনীপুরের বালিঘাইয়ে এই ঘটনায় অভিযোগ তৃণমূলের কেষ্টবিষ্টুদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করে টাকা কেন ঢুকেছে তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন ওই মহিলা। তবে বিজেপির দাবি, জল ছাড়া মাছ, আর দুর্ন🌃ীতি ছাড়া তৃণমূল থাকতে পারে না।
১০০ দিনে দুর্নীতির অভিযোগ
পূ𝐆র্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা ২ ব্লকের বালিঘাই মঞ্জুশ্রী অঞ্চলের মিনতি সেন কর্মসূত্রে বিশরপুর ক্ষুদিরাম শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের প্রধান শিক্ষিকা। কিন্তু ২০২১ সাল থেকে লাগাতার ১০০ দিনের কাজের টাকা পাচ্ছেন তিনি।
আজব যুক্তি প্রধান শিক্ষিকার
রবিবার এব্যাপারে মিনতি দেবীর ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তিনি বলেন, যদিও সরকারি চাকরি করি তবুও আমারা খুব গরিব। ১০ হাজার টাকার বেতন। তাতে সংসার চলে না। তাই সংসার চালাতে এই কাজ করছি। পাকা বাড়ির বা🌌রান্দায় বসেই এসব সাংবাদিকদের বললেন তৃণমূল ঘনিষ্ঠ এই প্রধান শিক্ষিকা। শুধু তৃণমূল ঘনিষ্ঠ বলেই কি তাহলে বেআইনিভাবে এই সব একাউন্টে টাকা ঢুকছে? শুধু মিনতিদেবী নন, তাঁর পরিবারের আরও ২ জনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে ১০০ দিনের কাজের টাকা।
টাকা পেয়েছে সিভিক ভলান্টিয়ার
শুধু মিনতি দেবী নন, ১৫ দিন আগে ঠিক এগরা ২ ব্লকের একজন স✨িভিক ভলেন্টিয়ারের একাউন্টে𒁃 টাকা ঢুকেছিলো। এবার স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার অ্যাকাউন্টে ঢুকল হতদরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা।
আরও পড়ুন: ‘কং🥂গ্রেস ভাল করে লড়াই করুক, পুরো মদত দেব’, মালদা থেকে বিশেষ বা𓂃র্তা মমতার
পড়তে থাকুন: : পরের সপ্তাহে এমন একটা রাজনৈতিক 💙বিস্ফোরণ হবে যে ত𒅌ৃণমূল সামলাতে পারবে না: শুভেন্দু
কেন্দ্রীয় সরকার বার বার করে অভিযোগ করছেন ১০০ দিনের কাজে প্রচুর দুর্নীতি হয়েছে। দুর্নীতির সব তথ্য বার বার সংবাদ 🐈মাধ্যমের হাতে আসছে।
এ প্রসঙ্গে এগরা ২ ব্লকের বামফ্রন্ট নেতা মির্জা নাসের হোসেন বেগ জানিয়েছেন, ‘সাধারণ মানুষ তাঁর কাজের টাকা পাচ্ছে না। অথচ তৃণমূল ঘনিষ্ট স🧸িভিক ও শিক্ষকরা অবৈধভাবে এই ১০০ দিনের কাজের টাকা পাচ্ছে। কিন্তু বিজেপি নেতা অমলেশ পাহাড়িও তৃণমূলকে চাঁছাছোলা ভাষায় তীব্র আক্রমণ শানান।