দাদু ব্রুস মারে নিউজিল্যান্ডের হয়ে টꦐেস্ট খেলেছেন। ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেছেন বাব রবি কের ও মা জোহানা মারে। বোন জেস কের নিউজিল্যান্ডের জাতীয় দলের বর্তমান ক্রিকেটার। এহেন ক্রিকেটীয় পরিবারের সদস্যা অ্যামেলিয়া কের রবিবার নিউজিল্যান্ডের প্রথমবার টি-২০ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার পিছনে সব থেকে বড় ভূমিকা নেন।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলেছেন অ্যামেলিয়ার দাদু
অ্যামেলিয়ার দাদু ব্রুস মারে ১৯৬৮ থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের হয়ে মোট ১৩টি টেস্ট খেলেছ༺𓆉েন। ৫টি অর্ধশতরান-সহ ৫৯৮ রান করার পাশাপাশি ১টি ইনিংসে বল করে নিয়েছেন ১টি উইকেট। ব্রুস খেলা ছাড়েন রবিবারে মাঠে নামতে চান না বলে। আসলে রবিবার তিনি গির্জায় সময় কাটাতে চান এবং পরিবারের সঙ্গে থাকতে পছন্দ করেন।
ঘরোয়া ক্রিকেটার ছিলেন অ্যামেলিয়ার মা-বাবা
অ্যামেলিয়ার ಌবাবা রবি কের ওয়েলিংটনের হয়ে ৭টি ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচ ও ৫২টি লিস্ট-এ ম্যাচে মাঠে নেমেছেন। অ্যামেলিয়ার মা জোহানা মারে ওয়েলিংটনের মহিলা ক্রিকেট দলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
নিউজিল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী দলে রয়েছেন অ্যামেলিয়ার বোন
অ্যামেলিয়ার বোন জেস কেরও এবার নিউজিল্যান্ড𝔉ের টি-২০ বিশ্বকাপ দলের অংশ ছিলেন। যদিও ফাইনালে মাঠে নামা হয়নি তাঁর। তবে বিশ্বচ্যাম্পিয়নের তকমা জুটেছে তাঁরও। জেস কের এখনও পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৩৪টি ওয়ান ডে ও ৩৬টি আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচে মাঠে নেমেছেন।
বিশ্বকাপ ফাইনালের সেরা ক্রিকেটার অ্যামেলিয়া
রবিবার নিউজিল্যান্ডের টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ের পিছনে ব্যাটে-বলে সব থেকে বড় ভূমিকা নেন অ্যামেলিয়া কের। তিনি প্রথমে ব্যাট হাতে দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৪🐟৩ রান করেন। ৩৮ বলের ইনিংসে তিনি ৪টি চার মারেন। পরে ৪ ওভার বল করে মাত্র ২৪ রানের বিনিময়ে ৩ট♋ি উইকেট দখল করেন অ্যামেলিয়া। ফাইনালে সব থেকে বেশি রান ও সেরা বোলিং করার সুবাদে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন অ্যামেলিয়া কের।
টুর্নামেন্টের সেরা অ্যামেলিয়া
অ্যামেলিয়া শুধু ফাইনালেই নয়, বরং সারা টুর্নামেন্টে ব্যাটে-বলে নিউজিল্যান্ডকে নির্ভরতা দেন। তিনি এবারের টি-২০ বিশ্বকাপে সাকুল্যে ১৩৫ রান সংগ্রহ❀ করেন। সেই সঙ্গে দখল করেন ১৫টি উইকেট। মেয়েদের একটি টি-২০ বিশ্বকাপের আসরে এর আগে কেউ কখনও ১৫টি উইকেট নিতে পার😼েননি। সেদিক খেকে বিশ্বরেকর্ড গড়েন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই টুর্নামেন্টের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারও ওঠে অ্যামেলিয়ার হাতে। উল্লেখ্য, অ্যামেলিয়াই প্রথম ক্রিকেটার, যিনি একই সঙ্গে মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপের প্লেয়ার অফ দ্য ফাইনাল ও প্লেয়ার অফ দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার জেতেন।