পৌষমেলার মাঠে 🅺পাঁচিল দেওয়া ঘিরে সকালে ধুন্ধুমার বেঁধেছিল। ভেঙে দেওয়া হয়েছিল গেট। তার জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। পুরো🐷 বিষয়টি কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রককেও জানানো হয়েছে।
গত কয়েকদিন ধরেই পৌষমেলার মাঠ ঘেরা নিয়ে প্রাক্তনী, বর্তমান পড়ুয়া-সহ স্থানীয়দের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল। তারইমধ্যে জোরকদᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚমে চলছিল কাজ। কিন্তু সোমবার সকালে পে-লোডার দিয়ে পাঁচিল ভেঙে দেন স্থানীয়রা। জনতার রোষে ভাঙা পড়ে বিশ্বভারতীর একটি গেট, অস্থায়ী অফিসও। বিক্ষুব্ধ জনতার মধ্যে ছিলেন দুবরাজপুরের তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক নরেন বাউড়িও। এছাড়াও স্থানীয় তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাও ছিলেন বলে অভিযোগ। বিশ্বভারতীর একাংশের অভিযোগ, ঘটনাস্থল থেকে থানার দূরত্ব মেরেকেটে ৫০ মিটার। তা সত্ত্বেও তাণ্ডবের সময় পুলিশের দেখা মেলেনি।
পরে তাণ্ডবের বিষয়টি নিয়ে বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈঠকে বসে কার্যনির্বাহী পরিষদ (এগজিকিউটিভ কাউন্সিল)। সূত্রের খবর, সেখানে সকালের ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। নিজেদের নিরাপত্তা নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেন পরিষদের সদস্যরা। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চালানো যাবে না বলে তাঁদের মনে হয়েছে। সেজন্য অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে পুরো বিষয়টি নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রকে একটি রিপোর্ট পাঠানোও হয়েছ🐈ে বলে বিশ্বভারতী সূত্রের খবর।