কুণাল ঘোষের পর সন্দেশখালির মহিলাদের কুরুচিকর আক্রমণের অভযোগ উঠল আ♎রও এক তৃণম♊ূল নেতার বিরুদ্ধে। এবার কাঠকড়ায় ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকত মোল্লা। অভিযোগ, তিনি বলেছেন, সন্দেশখালির মহিলারা প্রথমে ঘোমটা দিয়ে অভিযোগ জানাচ্ছেন, তার পর সিগারেট খাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: ঘরে ঢুকে পরপর গুলি, খুন তৃণমূলের উপপ্রধান, ♏অভিযোগের তির জমি ব্যবসায়ীর দিকে
অভিযোগ, রবিবার ভাঙড়ের শানপুকুরে এক সভায় সওকত বলেন, ‘পাঁচ – দশ – পনেরো - কুড়ি হাজারে লোক ভাড়া করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ঘোমটা মাথায় দিয়ে কথা বলছেন।✤ তার পর দেখছি এরা সিগারেট খাচ্ছে।’
বলে রাখি, এর আগে বিধানসভায় বক্তব্য রাখার সময় মুখ্যমন্ত্রী সন্দেশখালির বিক্ষোভকারী মহিলাদের বহিরাগত বলে দাবি করেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘আপনারা দেখেছেন, যারা মুখে মাস্ক পরে ছবি তুলছে। ধরাও পড়েছে বিজেপির কর্মী। কী ভাবে তারা বাইরে থেকে নিয়ে এসে একটা এলাকাকে অশান্ত করার চেষ্টা করেছে। আগে টার্গেট শেখ শাহজাহা🅠ন। ওকে টার্গেট করে ইডি ঢুকল। তার পর সবাইকে বার করে দিয়ে ওখানে আদিবাসী ও সংখ্যালঘুদের মধ্যে ঝগড়া লাগিয়ে দিল।’
এর পর এক বেসরকারি চ্যানেলের অনুষ্ঠানে তৃণমূলের এক মুখপাত্রকে বলতে শোনা যায়, ‘ঘোমটা দেওয়া মুখের কথার ক🔴ো𒊎নও দাম নেই।’
আরও পড়ুন: রাতে হয়েছিলেন আটক, সকাল হতেই গ্রেফতার ব🦂েড়মজুরের তৃণমূল𓃲 নেতা অজিত মাইতি
এদিন সওকত প্রশ্ন তোলেন, ‘এতদিন ওখানে ঘটনা ঘটছে। কেউ ফোনে একটা ছবি তোলেনি?’ তিনি বলেন, ‘সন্দেশখ෴ালির ঘটনার পিছনে ব🌄িজেপি ও সিপিএমের উসকানি আছে।’ দাবি করেন, ‘সন্দেশখালি নিয়ে যে খবর প্রকাশিত হচ্ছে তার ৯০ শতাংশ মিথ্যা।’
শওকতের মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে স্থানীয় বি💛জেপি নেতা বলেন, ‘যেমন ঝাড়, তেমন বাঁশ। সওকতও নারী নির্যাতনে যুক্ত। ওর বিরুদ্ধেও জোর করে জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে। আমরা সওকতের বিরুদ্ধে ED ও CBI তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।’