শিলিগুড়িকে করিডর করে দিল্লি ও বিহারে সোনা পাচারের নজির আগেও রয়েছে। তবে এবার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য়। কে🐽ন্দ্রীয় রাজস্ব🦩 গোয়েন্দা বিভাগ গত ২৭ অক্টোবর এনজেপি স্টেশন চত্বর থেকে ১৬ পিস সোনার বিস্কুট সহ দুজনকে গ্রেফতার করেছিল। এদিকে সেই ধৃতদের মধ্যে ছিল একজন কিশোর। আর সোনা পাচারের চক্রের মধ্য়ে কিশোরের উপস্থিতি ভাবাচ্ছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের। প্রশ্ন উঠছে তবে কি এবার পাচারের ক্য়ারিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কমবয়সীদের? মূলত সন্দেহ এড়াতেই এই কৌশল?
গোয়েন্দাদের ধারণা পিঠের ব্যাগে, জুতোর সোলে এই সোনা লুকিয়ে রাখা হচ্ছে। এরপর তা নিরাপদে এক জায়গা থেকে অন্য় জায়গায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কিশোরকে কোনওভাﷺবেই তা জানানো হচ্ছে না। তার সঙ্গে অপর কোনও ক্যারিয়ারও থাকছে। বাসে বা ট্রেনে এভাবে পাচার করা হচ্ছে সোনার বিস্কুট। এমনটাই অনুমান গোয়েন্দাদের। এক্ষেত্রে ধৃতরা বিহারের সারান জেলার বাসিন্দা। সেক্ষেত্রে আন্তঃরাজ্য সোনা পাচারচক্রের উপর বিশেষ নজরদারিও শুরু হয়েছে।
এর পাশাপাশি ভিনদেশ থেকে এদেশে এসে জাল নথিপত্র বের করে সোনা পাচারচক্রের ব্যাপারেও ইঙ্গিত পাচ্ছেন গোয়েন্দারা। গ💫ত ৫ সেপ্টেম্বর শিলিগুড়ি জংশন থেকে ২৯টি সোনার বিস্কুট সহ মায়ানমারের দুজনরকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। গোয়েন্দাদের অনুমান দীর্ঘদিন ধরেই তারা দিল্লিতে থাকছিল। জাল কাগজপত্রও বের করেছিল তারা। তাদের কাছ থেকে প্রায় ২ কোটি ৪২ লক্ষ টাকা মূল্যের সোনার বিস্কুট ডিআরআই বাজেয়াপ্ত করেছে।