সাতসকালে খুনের ঘটনায় শিউরে উঠল গ্রামবাসীর🙈া। জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিবাদ লেগেছিল দীর্ঘদিন। এবার সেটা নিয়েই বচসা চরমে ওঠে। তার জেরে বৃদ্ধ বাবার মাথায় ভারী বস্তু দি𓄧য়ে আঘাত করে ছেলে। আর তখনই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ওই বৃদ্ধ। রায়দিঘিতে এভাবেই ছেলের হাতে প্রাণ গেল বৃদ্ধ বাবার। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র আলোড়ন ছড়িয়ে পড়েছে এলাকায়। আজ, সোমবার অভিযুক্ত যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
ঠিক কী ঘটেছে রায়দিঘিতে? স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন সকালে জমি নিয়ে বৃদ্ধ 🦩বাবার সঙ্গে ছেলের বচসা চলছিল। এই বচসা চলাকালীন বৃদ্ধ বাবাকে ভারী কিছু দিয়ে মাথায় সরাসরি আঘাত করে ছেলে। তখন চিৎক🌠ার করে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ওই বৃদ্ধ। সেই চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এসে দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় ওই বৃদ্ধ পড়ে আছেন মাটিতে। তাঁরাই পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত বৃদ্ধের নাম দুলাল গায়েন। তাঁর দুটি ছেলে। বড় ছেলে দীপঙ্কর গায়েন। সম্প্রতি কর্মজীবন নিয়ে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল সে। আর তারপর থেকেই জমি জায়গা নিয়ে পরিবারে অশান্তি চলছিল। দীপঙ্করের সঙ্🥂গে তার বাবা দুলালবাবুর আগেও এই জমি সংক্রান্ত বি🌳ষয় নিয়ে বচসা হয়েছিল। তখন প্রতিবেশীরা এসে ঝামেলা ꦜমিটিয়ে ছিলেন। কিন্তু আজ, সোমবার সকালে🐟 বাবা–ছেলের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে তুমুল বিরোধ বাধে। তখনই বাবার মাথায় শাবল দিয়ে আঘাত করলে মারা যান বৃদ্ধ। তাঁর দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।
তারপর সেখানে কী ঘটেছিল? আজ, সকালে দু’জনের মধ্যে জমি নিয়ে তুমুল বচসা হয়। সেই বচসা চলাকালীন হঠাৎ শাবল দিয়ে বাবার মাথায় আঘাত করে ছেল🍎ে বলে অভিযোগ। এমনকী ধারলো অস্ত্র দিয়ে বাবাকে কোপায় সে বলেও অভিযোগ। তখন রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন বৃদ্ধ। প্রতিবেশীরা এই অবস্থায় দুলালবাবুকে উদ্ধার করে রায়দিঘি গ্রামীণ হাসপাত🤡ালে নিয়ে যান। কিন্তু চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ছেলে দীপঙ্করকে আটক করেছে রায়দিঘি থানার পুলিশ। খুনের মামলা দায়ের করে শুরু হয়েছে তদন্ত।