ভাঙড়ে ফের আইএসএফ কর্মীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করলেন তৃণমূল নেতা তথা ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক আরাবুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘পুলিশ না থাকলে আইএসএফ কর্মীদের পিঠের চামড়া থাকত না।’ ভাঙড়ে তৃণমূলের সঙ্গে আইএসএফের কোন্দল প্রথম থেকেই। একাধিকবার দলীয় পতাকা পুড়িয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে মারধর🎉 করার অভিযোগ তুলেছে দুই দল একে অপরের বিরুদ্ধে। সেই আবহে ফের বিতর্কিত মন্তব্য করলেন আরাবুল ইসলাম।
মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘পুলিশ যদি না থাকতো তাহলে নওশাদ সিদ্দিকী ভাঙড়ে ঢুকতে পারতেন না। নওশাদ সিদ্দিকীর কর্মীদের পিঠের চামড়া থাকতো না।’ তিনি আরও বলেন, ‘সরকার পক্ষের লোকেরা সুযোগ পায় না। তাদের লড়াই করতে হয়। সেই সুযোগ পায় বিরোধীরা। আমি যখন বিরোধ𒈔ী দলে ছিলাম তখন পুলিশ আমাকে পাহারা দিয়ে নিয়ে যেত। মিটিং করার সুযোগ করে দিত। তাই পুলিশ যদি না থাকতো আইএসএফ কর্মীদের পিঠের চামড়া থাকত না।’ এদিন কর্মী সম্মেলনে ছিলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক তথা ভাঙড়ের অবজারভার শওকত মোল্লা। এছাড়াও ছিলেন তৃণমূলের অন্যান্য নেতৃত্ব।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই ভাঙড়ে তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই ঘটনায় আইএসএফ এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে চাপানোতর তৈরি হয়। ঘটনায় তৃণমূলের তরফে আইএসএফের বিরুদ্ধে কাশীপুর থানায় অভিযোগ জানানো হয়। অভিযোগ ছিল, ঘটনায় রোশনা বিবি নামে এক মহিলা আহত হয়েছিলেন। ওই মহিলা একজন তৃণমূল কর্মী। তবে আইএসএফ তাকে দল করার জন্য চাপ দিচ্ছিল। কিন্তু ওই মহিলা তৃণমূল ছাড়তে চাননি। ত♚াই আইএসএফ এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে আইএসএফ। তাদের বক্তব্য, তৃণমূল কর্মীরাই বোমা মজুদ রেখেছিল। এর সঙ্গে আইএসএফের কোনও যোগ নেই। সেই সময় আরাবুল ইসলাম হুঁশিয়ারী দিয়ে বলেছিলেন, ‘যারা এই বিস্ফোরণের সঙ্গে যু🌜ক্ত তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। নাহলে আগামী দিনে থানা ঘেরাও করা হবে।’ এরপর ফের আজ বিতর্কিত মন্তব্য করলেন আরাবুল ইসলাম।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT Ap🐼p থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4au♓p