ভাঙড়ে ISF কর্মী মহিউদ্দিন খুনে তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে হাকিমুলের বিরুদ্ধে দায়ের হল অভিযোগ। নিহত ISF নেতার বাবা কুতুবুদ্দিনের অভিযোগের ভিত্তিতে এই অভিযোগ দায়ের করেছে কাশীপুর থানার পুলিশ। সঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল নেতা জু়লফিকারের বিরুদ্ধেও দায়ের হয়েছে অভিযোগ। এর জেরে🧔 আরাবুলের ওপর চাপ আরও বাড়ল বলে মনে করা হচ্ছে।
গত ১৫ জুন পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনℱোনয়ন দায়েরের শেষ দিন ভাঙড়ে তৃণমূল ও ISF-এর মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়। লাঠি - বোমা - গুলি কিছু ব𒁃াদ ছিল না। বোমা ছোড়া হয় সাংবাদিকদের লক্ষ্য করেও। সেদিনই উদ্ধার হয় ISF নেতা মহিউদ্দিনের দেহ।
এই ঘটনায় তৃণমূলের দিকে অভিযোগের আঙুল ওঠে। শনিবার রাতে ছেলের খুনে আরাবুল, তার ছেলে হাকিমুল, তৃণমূল নেতা জ়ুলফিকার ছাড়াও ২০ জন অজ্ঞাতপরিচয়ের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের হয়। সঙ্গে༺ রয়েছে অস্ত্র আইনের ধারাও। উল্লেখ্যযোগ্যভাবে এই FIR তৃণমূল বিধায়ক শাহাজাহান মোল্লার নাম নেই। যদিও♊ ঘটনার পর থেকে তাঁকেই বারবার দায়ী করে আসছিল ISF নেতৃত্ব।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ISF-এর হাত থেকে ভাঙড় উদ্ধার করতে মরিয়া তৃণমূল বুঝে গিয়েছে আরাবুলꦏকে দিয়ে আর কাজ হবে না। তাই সওকত মোল্লাকে দায়িত্ব দিয়েছে তারা। তাঁকে জেড শ্রেণির নিরাপত্তা দিয়েছে রাজ্য সরকার। সওকতের সঙ্গে ভাঙড় উদ্ধারের দায়িত্ব বর্তেছে সব্যসাচী দত্তের ওপরে। তার পরই আরাবুল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে খুনের মামলায় স্পষ্ট, পঞ্চায়েত নির্বাচনে আরাবুলকে ঘরবন্দি করে ফেলতে চাইছে তৃণমূলই।