আবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা ঘটল। আজ, বৃহস্পতিবার এই খবর প্রকাশ্যে এসেছে। ভাঙড়ের নাটাপুকুরে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে অস্ত্র, বোমা, ১৫ কেজি বারুদ। আর উদ্ধার হয়েছে পাঁচটি সকেট বোমা, একটি একনলা বন্দুক, একটি কার্তুজ। সেখানেই তল্লাশি চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে দু’জনকে। এখানে বোমা তৈরির সময়েই হাতেনাতে এই দু’জনকে ধরা হয়েছে বলে দাবি কাশীপুর থানা🎃র।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে তল্লাশি অভিযানে নামে। তারপরই প্রচুর পরিমাণে বোমা তৈরির মশলা ও সরঞ্জাম উদ্ধার কর🧔ে। একইসঙ্গে দুটি বন্দুক ও কার্তুজ উদ্ধার করল কাশিপুর থানার পুলিশ। কাশিপুর থানার নাটাপুকুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে। বোমা বাধার পাশাপাশি বন্দুক ও বোমা তৈরির প্রচুর সরঞ্জাম রাখার অভিযোগে নাটাপুকুর গ্রামের বাসিন্দা নজরুল মোল্লা ও তার ছেলে শামসুর রহমানকে গ্রেফতার করেছে কাশিপুর থানার পুলিশ।
আর কী জানা যাচ্ছে? বুধবার মাঝরাতে নজরুল মোল্লার বাড়িতে হানা দেয়। তখন নজরুল মোল্লা ঘরের ভিতরেই বোমা বাধার কাজ করছিল। পুলিশ হাতেনাতে ধরে ফেলে নজরুলকে। তারপ﷽র তাকে দফায় দফায় জেরা করে প্রচুর পরিমাণে বোমা তৈরির পাশাপাশি বন্দুক উদ্ধার করে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এই বোমা এবং আগ্নেয়াস্তಌ্র উদ্ধারকে কেন্দ্র করে শওঘও ফড়ে ♛গিয়েছে বলে সূত্রের খবর।
উল্লেখ্য, দু’দিন আগে কুলতলি থানার চুপড়িঝাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গাজিরহাট এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে বাজারে 🦩দোকানদারকে হুমকি এবং আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করছিল এক দুষ্কৃতী। পুলিশের কাছে এই নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ আসছিল। তার খোঁজ শুরু করে পুলিশ। রবিবার রাতে শাহাজান মোল্লার সন্ধান পায় পুলিশ। রবিবার রাতে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত শাজাহানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতের কাছ থেকে উদ্ধার হয় আগ্নেয়াস্ত্র ও কার্তুজ।