দার্জিলিং পাহাড়ে ফের দেখা মিলল বিরল প্রাণীর। এবার কার্শিয়ংয়ে দেখা পাওয়া গেল কালো চিতাবাঘের। সোমবার কার্শিয়ংয়ের বাগোড়ার জঙ্গলে রাস্তা পার হওয়ার সময় প্রাণীটিকে ক্যামেরাবন্দি করেন এক সেনাকর্মী। ভিডিয়োর সত্যতা স্বীকার করে ওই এলাকায় কালো চিতাবাঘের উপস্থিতির কথা জানিয়েছে বন দফতরওꦗ।
জানা গিয়েছে, সোমবার রাস্তার পাশে জঙ্গলের ভিতরে অচেনা একটি প্রাণীকে দেখতে পান ওই বনকর্মী। সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ফোনের ক্যামেরা চালু করেন তিনি। এর পর প্রাণীটি রাস্তার ওপরে চলে আসে। দেখা যায়, সেটি একটি কালো চিতাবাঘ। জঙ্গল বুকের 💧দৌতলে যারা বাঘিরা নেমে পরিচিত।
বিষয়টি এক বনাধিকারিককে জানান ওই সেনাকর্মী। ভিডিয়ো দেখে ওই এলাকায় কালো চিতাবাঘের উপস্থিতির কথা স্বীকার করেছেন ডিএফও দেবেশ পান্ডে। তিনি বলেন, ‘ভিডিয়োর সত্যতা পাওয়া গিয়েছে। স্থানীয়রাও ওই এলাকায় কালো চিতার উপস্থিতির কথা জানিয়েছে♈ন। এই ঘটনা আমাদের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের সাফল্যকে সূচিত করে। বিরল বন্যপ্রাণীদের প্রজনন হচ্ছে কি না সেদিকে আমাদের নজর দিতে হবে।’
গত এক দশকে দার্জিলিং পাহাড় ও উত্তরবঙ্গের বনাঞ্চলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে একের পর এক সাফল্য দেখা গিয়েছে। বক্সা ব্যঘ্র প্রকল্পে দেখা মিলেছে বাঘের। রেড পান্ডা সংরকꦿ্ষণে সম্প্রতি দার্জিলিংয়ের পদ্মজা নায়েডু চিড়িয়াখানা সেরার স্বীকৃতি পেয়েছে। এর আগে জয়ন্তীতে দেখা পাওয়া গিয়েছিল এক জোড়া কালো চিতা🦋বাঘের।
বিশেষজ্ঞᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚরা বলছেন, কালো চিতাবাঘ কোনও আলাদা প্রজাতি নয়। জিনগত বৈশিষ্টের জন্য কিছু চিতাবাঘ সম্পূর্ণ কালো রংয়ের হয়ে থাকে। যেমন জিনগত তারতম্যের জন্য মানুষের চোখের মণির রঙের বিবিধতা দেখা যায়, তেমনই।