আজ, শুক্রবার বীরভূমের জেলা নেত♚ৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই এখন থেকেই রণকৌশল সাজিয়ে ফেলতে চান তিনি। কারণ বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল এখন তিহাড় জেলে। তাই বীরভূম জেলার সাংগঠনিক দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠকের জন্যই বীরভূমের জেলা থেকে ব্লক সমস্ত স্তরের আড়াইশোর বেশি নেতৃত্বকে নিয়ে কালীঘাটে বৈঠক করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তার আগেই দল ছাড়লেন নলহাটি তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রার্থী যে তিনি নিজেই⭕ বাছবেন সেটা আগেরܫ বৈঠকে নেত্রী সবাইকে জানিয়ে দিয়েছেন। তাই জেলার সংগঠন নিয়ে একাধিক নির্দেশিকা দেন তিনি। প্রত্যেক মাসে জেলাগুলির সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন। এই জেলায় খাতায়–কলমে এখনও জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। প্রায় সাত মাস হতে চলল তিনি জেলেই আছেন। তাও এই জেলার জেলা সভাপতি বদল করেনি তৃণমূল কংগ্রেস। বৈঠক থেকে কী বদল হতে পারে? উঠছে প্রশ্ন।
এদিকে নলহাটি ১ 𒆙নম্বর ব্লকের বাউটিয়ার অঞ্চল সভাপতি মৃগাঙ্ক মণ্ডল। দু’মাস আগে তাঁর ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ত🔯খন পারিবারিক সমস্যার কথা বলে পদ থেকে অব্যহতি চান এই নেতা। এমনকী নলহাটির বিধায়ককে চিঠিও পাঠান মৃগাঙ্ক বলে খবর। আর অভিযোগ, তখন দলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বিধায়ক বলেন, ২০২১ সালেই নাকি সরানো হয়েছে মৃগাঙ্ককে। এই বার্তায় বেজায় চটে যান মৃগাঙ্ক। তারপরই দলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নেন। কালীঘাটের বৈঠকের ঠিক আগেই দল ছেড়ে পাল্টা জবাব দিলেন মৃগাঙ্ক বলে মনে করা হচ্ছে।।
ঠিক কী বলেছেন অঞ্চল সভাপতি? অন্যদিকে এই খবর চাউর হয়ে গিয়েছে। এখন বিষয়টি প্রাক্তন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা মৃগাঙ্ক মণ্ডল সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘আমি পারিবারিক কারণে কাজꦡ থেকে অব্যহতি চেয়েছিলাম। কিন্তু আমাকে কটাক্ষ করা হয়েছে। বিধানসভা নির্বাচনে বাউটি♓য়া অঞ্চল পিছিয়ে পড়েছিল। বলা হয়েছে, তাই নাকি আমাকে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। কিন্তু লোকসভায় তো বিধায়ক ও তাঁর ভাইয়ের এলাকার ফলও ভাল হয়নি। তাহলে তাঁকে কেন নিষ্ক্রীয় করা হল না?" যদিও বিধায়কের সাফাই, ‘দলের সিদ্ধান্তেই পদক্ষেপ করা হয়েছে।’
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htip🅰ad.onelink.me/277p/p7me4aup