সোশ্যাল সাইটে দলীয় নেতৃত্বকে আক্রমণের♛ অভিযোগ তুলে দলেরই কর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশের দ্বারস্থ বিজেপি। ঘটনা হুগলির চুঁচুড়ার। বিজেপি নেতাদের এহেন কাণ্ড দেখে হাসছে বাম ও তৃণমূল।
বিজেপির তরফে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি ফেসবুকে এক পোস্টে দলীয় নেতৃত্বে𓆉র সামালোচনা করেন বিজেপির কর্মী সত্যজিৎ সরকার। তাতে তিনি দাবি করেন, কোনও নেতা বা কেন🐟্দ্রীয় সুপারিশে দায়িত্ব দেওয়া বন্ধ হোক। তবেই যোগ্য ব্যক্তিরা জায়গা পাবে। তবেই এই ঝামেলা বন্ধ হবে। দল তাহলে কী দেখছে? তাই যদি হয় তাহলে দলের কাজ না করে নেতা নেত্রীর পিছনে ঘুরলেই তো হয়ে যাবে।
এই পোস্টের কমেন্টে অভিজিৎ দে নামে এক বিজেপি কর্মী ဣলেখেন, জে🦄লা অফিসটা ভেঙে ফেলো সবাই মিলে। তার সঙ্গে টাকলু মেইন ভিলেন।
এই পোস্ট ও কমেন্টের বিরুদ্ধে চুঁচুড়া থানায় অভিযোগ জানিয়ে🦂ছে জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। তাদের দাবি অবিলম্🍌বে পোস্টদাতাকে গ্রেফতার করতে হবে।
বিজেপির দাবি, বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ও প্রশান্ত কিশোর পরিকল্পিতভাবে কিছু লোককে বিজেপিতে ঢুকিয়েছিল। তারা দলের⛎ কোনও কাজ করে না। ঘরে🍎 বসে পোস্ট করে দলীয় কর্মীদের মনোবল নষ্ট করে।
তৃণমূলের দাবি, ঘরের কোন্দল ঘরে🦩 সামলাতে না পেরে পুলিশের কাছে আসতে হচ্ছে বিজেপিকে। সেই পুলিশ, যার বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযোগ করে গেরুয়া শিবির। আইনজ্ঞরা বলছেন, এই ঘটনায় পুলিশের করণীয় কিছু নেই। কারণ পোস্টে একজন তাঁর মতামত ব্যক্ত করেছেন মাত্র। কাউকে হুমকি বা হুঁশিয়ারি দেননি। ভারতবর্ষে প্রত্যেকের মর্যাদা বজায় রেখে মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। এক্ষেত্রে পুলিশ পদক্ষেপ করলে সেই অধিকারে হস্তক্ষেপ করবে।