নাবালিকার ম⛎েয়ের দলিত প্রেমিককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল মেয়ের বাবার বিরুদ্ধে। নিহতের ☂নাম রোহিত রাম (২০)। অভিযুক্ত দুখিরাম পালকে খুঁজছে পুলিশ। ঘটনা চুঁচুড়ার ঝিঙেপাড়ার।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, যুবক আসলে বিহারের বাসিন্দা। হুগলীর কালীতলায় সপরিবারে বাস করে তারা। ঝিঙেপাড়ায় একটি দোকানে কাজ করতেন রোহিত। তখনই ত💯াঁর সঙ্গে নাবালিকার প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওই যুবকের সঙ্গে ৩ বার পালিয়ে যায় নাবালিকা। তিন বারই তাঁকে ফিরিয়ে আনেন বাবা। গত সেপ্টেম্বরে বিহারের সমস্তিপুর থেকে মেয়েকে ফিরিয়ে আনেন দুখিরামবাবু। এর পর নাবালিকা পরিবারের সঙ্গে থাকতে অসম্মতি জানায়। আদালত তাকে সরকারি হোমে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে পাড়ায় ঢুকলে রোহিতকে প্রাণে মারার হুমকি দেন নাবালিকার বাবা।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, শুক্রবার ঝিঙেপাড়ার একটি গম ভাঙানোর কলে কাজ করছিলেন রোহিত। তখন তাঁকে দেখতে পান নাবালিকার বাবা ও মা। হাতের কাছে থাকা বাঁশ ও কাটা🌃রি দিয়ে তাঁকে মারধর শুরু করেন তাঁরা। রাত ৯টা থেকে শুরু হয় মারধর। রাত ১২টা নাগাদ তাঁকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ঘটনার পর থেকে পলাতক দুখিরাম।
মৃতের মা জানিয়েছেন, আমরা ওদের সম্পর্ক মেনে নিয়েছিলাম। কিন্তু মেয়েটির পরিবার নেয়নি। তাই আমার ছেলেকে মেরে ফেলল। আমি ওকে বলেছিলাম ও মেয়ের সꦰঙ্গে মি🧔শিস না’।
ঘটনায় ⛎পুলিশের ভূমিকাও প্রশ্নের মুখে। কেন প্রাণের হুমকি সত্বেও যুবকের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করল না পুলিশ? কেন🎃 মারধরের পর ৩ ঘণ্টা পড়ে রইলেন যুবক?