কালীপুজোকে কেন্দ্র করে দুই ক্লাবেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚর মধ্যে সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পশ্চিম বর্ধমানের বেনাচিতি। কালীমন্দিরে পুজো কে দেবে? মূলত তাই নিয়ে এদিন দুই ক্লাবের মধ্যে সংঘর্ষ চলে। বাঁশ, লাঠি দিয়ে হামলার পাশাপাশি ইট, পাটকেল দিয়ে একে অপরের উপর হামলা চালায় দু'পক্ষ। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এছাড়াও এক পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন। তার মাথা ফেটে গিয়েছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে সেখানে প্রচুর পুলিশ মোতায়ন করা হয়।
আরও পড়ুন: গলসিতে বিজেপির বিরুদ্ধে কালীপুজো করতে না ♕দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের
অভিযোগ, প্রভাত সংঘ ক্লাবের সদস্যরা আচমকা কালীপুজোর রাতে ওই মন্দিরের বাইরে অগ্রণী সংস্কৃতি পরিষদ ক্লাবের সদস্যদের উপর লাঠি, বাঁশ দিয়ে হামলা চালায়। এরপরে দুই ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ বেড়ে যায়। পুজোকে কেন্দ্র ক🙈রে স্বাভাবিকভাবেই অনেক মানুষ এখানে এদিন ভিড় করেছিলেন। সেখানে মহিলারাও ছিলেন। তাদের উপরেও হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। ঘটনায় বেশ কয়েকজনের মাথা ফেটে যায়। এদিকে, খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছয় পুলিশ। তাদের থামাতে গিয়ে এক পুলিশ কর্মী আহত হন। তার মাথা ফেটে যায়। পরে বিশাল সখ্যক পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। এদিন সকালেও থমথম ছিল এলাকা। পরে এদিনের ঘটনায় পুলিশ দুপক্ষের বেশ কয়েকজনকে আটক করেছে। সব মিলিয়ে ৭ জনকে আটক করেছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়াও আর𝔉ও কারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, দিন দুয়েক আগেই কালীপুজোকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল দক্ষিণ ২৪ পরগণার ক্যানিং। বোমাবাজির পাশাপাশি গুলি চালানোཧর ঘটনা ঘটে। ঘটনায় কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হওয়ায় ক্যানিং থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি🦂 নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কালীপুজো করা নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে ঝামেলা চলছিল ওই এলাকায়। গ্রামে সালিশি সভা বসেছিল। তখন একপক্ষ আরেক পক্ষের ওপর হামলা চ♐ালিয়েছিল। ঘটনায়ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ তিন জনের গুলি লাগে। যদিও সেই ঘটনায় রাজনৈতিক সংঘর্ষের বিষয়টি উঠে আসে। সে ক্ষেত্রে তৃণমূল এবং বিজেপি একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিল। তবে এদিনের ঘটনায় রাজনৈতিক যোগ নেই বলে জানা গিয়েছে।