মিষ্টি হাব খোলার বিষয়ে ৬ মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রয়োজনে এই হাবটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে দিয়ে দেওয়ার কথাও জানান তিনি। এই বিষয়ে জেলা প্রশ𝐆াসনকে সক্রিয় ভ🐻ূমিকা নিতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর নড়েচড়ে বসেছে জেলা প্রশাসন। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ৬ মে একটি বৈঠক ডাকা হয়েছে। কারা কারা মিষ্টি হাবে আসতে ইচ্ছুক আর কারা কারা মিষ্টি হাবে আসতে ইচ্ছুক নয়, সেবিষয়ে একটি মুচলেকা নেওয়া হবে। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে যারা অনিচ্ছুক তাঁদের বদলে স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে দিয়ে দেওয়ার জন্য নবান্নের কাছে একটি প্রস্তাব পাঠানো হবে। জানা গিয়েছে, ৬ মে♒–এর ওই বৈঠকে হাজির থাকবেন পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক প্রিয়ঙ্কা সিংলা। এখন দেখার জেলা প্রশাসনের তরফে ওই বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত উঠে আসে।
তবে এই বিষয়ে সীতাভোগ–মিহিদানা ব্যবসায়ীদের সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছেন না বলেই দোকান বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে তাঁদের মতে, সীতাভোগ, মিহিদানা যাতে রফতানি করা যায়, সেবিষয়ে চিন্তাভাবনা করা প্রয়োজন আছে। উল্লেখ্য, মিষ্টি হাব কোথায় করা যায়, তা নিয়ে প্রথম থেকেই সমস্যা তৈরি হয়েছিল। এরপর জেলা প্রশাসনের 🍌তরফে অনাময় সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের পাশে ২৭ কাঠা জমিতে মিষ্টি হাব তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রথন দফায় সরকারের তরফে ২ কোটি ৫২ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়। এরপর আরও ২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। এই মিষ্টি হাবে দোতলা বাড়ি তৈরি হয়েছে ঠিকই, কিন্তু বেশিরভাগ দোকানের শাটার❀ ওঠেনি। যেকটা দোকান খোলা হয়েছিল, সেগুলিও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে মিষ্টি হাব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।