মা ক্𝐆যান্টিন। এককথায় প্রান্তিক শ্রেণির মানুষের বড় ভরসার জায়গা। এই দুর্মূল্যের বাজারেও ৫টাকায় ডিমভাত খাওয়ানোর ব্যবস্থা। ভাত আর আলু ডিমের ঝোল। সাধারণত রাজ্যের বিভিন্ন মা ক্যান্টিনে এই ডিম ভাতই খাওয়ানো হয়। তবে হুগলির বাঁশবেড়িয়ার ছবিটা একটু ভিন্ন। এখানেও পাত পেড়ে খাওয়ানোর 🙈ব্যবস্থা রয়েছে। তবে মাঝেমধ্য়েই মেনুতে পরিবর্তন হয় এখানে। এখানে মাঝেমধ্যে মেনুতে মাছ, মাংস, মিষ্টিও থাকে। আর সেদিন যাকে বলে একেবারে মহাভোজ। কিন্তু ৫টাকায় ডিম ভাত খাওয়ানোই তো কার্যত অসম্ভব। তবে মাছ, মাংস, মিষ্টি আসছে কোথা থেকে?
পুরসভা সূত্রে খবর, এলাকায় কোনও বাড়িতে অনুষ্ঠান থাকলে কেউ কেউ মা ক্যান্টিনে কিছু খাওয়াতে চান। তখনই তারা মাছ, মাংস, মিষ্টি দিয়ে যান মা ক্যান্টিনে। আর সেটাই পরিবেশন করা হয় অতিথিদের মধ্য়ে। পুরপ্রধান আদিত্য নিয়োগী সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, পুরসভার কাউন্সিল মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত অনুসারে কেউ মা ক্যান্টিনে খাবার দিতে চাইলে আমরা তা গ্রহণ করি। পারিবারিক নানা অনুষ্ঠানে মাছ, মাংস, মিষ্টি দেন অনেকে। ডিম✃ের ঝোলের💃 সঙ্গে সেই অতিরিক্ত মেনুও ওইদিন যোগ হয়ে যায়। এদিকে কী ধরণের খাবার দেওয়া হচ꧋্ছে তা মাঝেমধ্য়ে চেখে দেখেন পুরপ্রধানও।
আর যেদিন মেনুতে যোগ হয় মাছ, মাংস স༒েদিন স্বাভাবিকভাবেই চওড়া হাসি অনেকের মুখে। এদিকে বাসিন্দাদের দাবি, জিনিসপত্রের দাম হু হু করে বাড়ছে। অনেকের পক্ষেই দাম দিয়ে মাছ মাংস কেনা সম্ভব হয় না। তাদের জন্য ভরসা এই মা ক্যান্টিন।