কাঁচা লঙ্কার দাম শুনে বাজারে গিয়ে ভিরমি অনেক মধ্যবিত্ত। কলকাতা ও লাগোয়া এলাকায় লঙ্কা বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা কিলো দরে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতিমধ্যে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছেন মুখ্যসচিব। যোগানের অভাবে লঙ্কাসহ অন্যান্য সবজির দামবৃদ্ধি বলে জানা গিয়েছে। আর তার মধ্যেই রবিবার হিলি সিমাꦏন্ত দিয়ে ৬০ মেট্রিকটন কাঁচা লঙ্কা বাংলাদেশে রফতানি করল ভারত। রাজ্যের বাজার ജযখন যোগান অপ্রতুল, তখন কী করে লঙ্কা বিদেশে রফতানি করার অনুমতি পাওয়া গেল তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
বাংলাদেশে লংকার দাম গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই আকাশ ছুঁয়েছে। শনিবারও ১টি লঙ্কা বিক্রি হয়েছে ১ বাংলাদেশি টাকা দামে। লঙ্কার কিলো ছুঁয়েছে কেজিতে ৭০০ বাংলাদেশি টাকা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারত থেকে কাঁচা লঙ্কা আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ সরকার। সেই মতো রবিবার ৬টি ট্ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚরাকে ৬০ মেট্রিক টন লঙ্কা হিলি বন্দর হয়ে বাংলাদেশের ভোমরা স্থলবন্দরে 🉐পৌঁছেছে। আর সে খবর ঢাকার বাজারে ছড়াতেই কেজিতে ২০০ বাংলাদেশি টাকা করে।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, যোগানের অভাবে যেখানে রাজ্যের বাজারে লঙ্কার কিলো ৩০০ টাকা ছুঁয়েছে সেখানে কার অনুমতিতে বাংলাদেশে রফতানি করা হল কাঁচা লঙ্কা। কী ভাবে দেশের যোগান না মিটিয়ে বিদꦯেশে লღংকা রফতানির অনুমতি পাওয়া গেল? এর আগে পেঁয়াজ অগ্নিমূল্য হলে পেঁয়াজ রফতানি নিষিদ্ধ করেছিল ভারত সরকার। যার জেরে ইরান থেকে পেঁয়াজ আনতে হয়েছিল বাংলাদেশকে। বন্ধু দেশ হলেও নিজের চাহিদা যখন মিটছে না তখন বাংলাদেশে লঙ্কা রফাতির সিদ্ধান্তে সরকারি দফতরগুলির মধ্যে সমন্বয় প্রশ্নের মুখে।