চাকরি যেতেই কার্যত গা ঢাকা দিয়েছেন একাধিক প্রাক্তন গ্রুপ ডি কর্মী। মনে করা হচ্ছে লোকলজ্জার ভয়ে মুখ দেখাতে চাইছেন না তারা। এমনকী তৃণমূলের একাধিক যুব নেতা, শাসকদলের ঘনিষ্ঠ লোকজনের নামও রয়েছে চাকরি নটের তালিকায়। সেই তালিকা খুঁটিয়ে দেখছেন পাড়ার লোকজন। আর এᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚতেই যেন অস্বস্তির পারদও চড়ছে শাসকদলের অন্দরে। উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় সেই ছবিটাই ঘুরে ফিরে আসছে। সব মিলিয়ে হাইকোর্টের নির্দেশে ১৯১১জন গ্রুপ ডি কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। সেই বাতিল হওয়া চাকরিপ্রাপকদের তালিকা জ্বলজ্বল করছে ওয়েবসাইটে।
শিলিগুড়িতে দেখা যাচ্ছে যুব তৃণমূলের এক নেতা সহ অন্তত ৭জন গ্রুপ ডি কর্মীর নাম ওই তালিকায় রয়েছে। তারা সব অনিয়ম করে, ঘুরপথে চাকরি পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ। ওই যুবক আবার দার্জিলিং জেলা যুব তৃণমূলের প্রাক্তন সহ সভাপতি। তিনি শহরের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের মিলনপল্লির একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। এদিকে সেই তালিকায় ওই যুব তৃণমূল নেতার নাম রয়েছে। তার⛄পর থেকেই কার্যত ভ্যানিস হয়ে গিয়😼েছেন ওই নেতা। ফোনেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না।
এদিকে এভাবে যুব তৃণমূল নেতার নাম ⛎ওই তালিকায় থাকার জেরে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। চরম অস্বস্তিতে পড়েছেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। একটি সংবাদমাধ্যমের তরফে ওই যুবকের বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। চাকরি যাওয়া যুব তৃণমূল নেতার বাবা কার্যত সংবাদ মাধ্যমের সামনে মেজাজ হারিয়ে যান।
এদিকে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলাতেই এই ছবি দেখা যাচ্ছে। তৃণমূল ঘনিষ্ঠ একাধিক যুবকের নাম রয়েছে এই তালিকায়। তাদের কয়েকজনের দাবি, পরীক্ষা দিয়েই চাকরি পেয়েছেন তারা। অনেকে আবার ফোন স🤪ুইচড অফ করে বেপাত্তা হয়ে গিয়েছেন।
মাথাভাঙার যুব তৃণমূল নেতা ধনীরাম বর্মনের নামও রয়েছে ওই তালিকায়। এনিয়ে সংবাদ মাধ্যমের সামনে মুখ খুলেছেন তিনি। তিনি জানিয়েছেꦯন, চাকরি পাওয়ার পরে আমি তৃণমূল কংগ্রেসে আসি। যুবর প্রেসিডেন্ট হয়েছি ২০২২ সালে। কিন্তু চাকরি পাওয়ার সময় তো আমি রাজনীতি করতাম না। আমি তো পরীক্ষা দিয়েই চাকরি পেয়েছি।
ജবিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত ম꧟জুমদার জানিয়েছেন, কোন তৃণমূল নেতার কাছে টাকা দিয়ে আপনি চাকরি পেয়েছেন তার তালিকা আমাদের পার্টি অফিসে জমা দিয়ে দিন। আমরা তার কাছ থেকে টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করব।