রেজাল্ট যেন যত সকাল-সকাল বেরিয়ে যায়, তত ভালো হয়- অনেক উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরই সেটা মনে হচ্ছে। সকাল-সকাল রেজাল্ট বেরিয়ে গেলে টেনশনটা কম হয়। ঘুম থেকেই উঠে একেবারে রেজাল্ট দেখা যায়। এবার যেমন মাধ্যমিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে হয়েছিল। কিন্তু উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সেটা হচ্ছে না। ঘড়ির কাঁটা বেলা ১২ টা ছুঁয়ে ফেললেও এখনও উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট প্রকাশিত হয়নি। রেজাল্টের জন্য আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। দুপুুর ১ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট প্রকাশ করবে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। সেখানেই অপেক্ষা শেষ💯 হবে না। কা♛রণ ওয়েবসাইটে উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখার জন্য দুপুর ৩ টে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে পড়ুয়াদের। আর দুপুর ঠিক ৩ টে থেকেই হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায় উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখা যাবে।
হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায় কীভাবে উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখবেন?
১) প্রথমেই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-য় (pbv88casino.cc) চলে আসতে হবে।
২) হোমপেজের বাঁ-দিকেই তাকালে বাঁ-দিকে দেখতে পাবেন ‘উচ্চ🍬মাধ্যমিকের রেজাল্ট (WB Class 12th Results)’। ওই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে।
৩) তারপর একটি নতুন পেজ খুলে যাবে। সেখানে উচ্চমাধ্যমিক পরীඣক্ষার্থীদের রোল নম্বর এবং কোড দিতে হবে। তাহলেই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট দেখা যাবে।
২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিকে জেলাভিত্তিক পাশের হার
গত বছর উচ্চমাধ্যমিক জেলাভিত্তিক পাশের হারে শীর্ষস্থানে ছিল পূর্ব মেদিনীপুর। ৯৫.৭৭ শতাংশ পড়ুয়া উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। দ্বিতীয় স্থান ছিল দক্ষিণ ২৪ পরগনা। তৃতীয় হয়েছিল কালিম্পং। ১০ নম্বরে নেমে গিয়েছিল কলকাতা। ২০২৩ সালের📖 উচ্চমাধ্যমিকে কোন জেলায় পাশের হার কত ছিল, জেলাভিত্তিক পাশের হারে কোন জেলা কত নম্বর স্থানে ছিল, সেটা দেখে নিন-
১) পূর্ব মেদিনীপুর: ৯৫.৭৭ শতাংশ।
২) দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ৯৪.৮৮ শতাংশ।
৩) কালিম্পং: ৯৪.২৭ শতাংশ।
৪) নদিয়া: ৯২.৮৬ শতাংশ।
৫) উত্তর ২৪ পরগনা: ৯২.৮ শতাংশ।
৬) পশ্চিম মেদিনীপুর: ৯২.৭৭ শতাংশ।
৭) হাওড়া: ৯১.৫২ শতাংশ।
৮) মুর্শিদাবাদ: ৯১.২৩ শতাংশ।
৯) হুগলি: ৯০.৭৬ শতাংশ।
১০) কলকাতা: ৯০.৩৬ শতাংশ।
১১) ঝাড়গ্রাম: ৯০.১১ শতাংশ।
১২) মালদা: ৮৮.১৫ শতাংশ।
১৩) পূর্ব বর্ধমান: ৮৭.৬১ শতাংশ।
১৪) বীরভূম: ৮৭.২২ শতাংশ।
১৫) পুরুলিয়া: ৮৭.১১ শতাংশ।
১৬) উত্তর দিনাজপুর: ৮৪.৭ শতাংশ।
১৭) আলিপুরদুয়ার: ৮৩.৮৬ শতাংশ।
১৮) বাঁকুড়া: ৮৩.৮২ শতাংশ।
১৯) দার্জিলিং: ৮৩.৬৯ শতাংশ।
২০) দক্ষিণ দিনাজপুর: ৮৩.৪৪ শতাংশ।
২১) কোচবিহার: ৮৩.৪৪ শতাংশ।
২২) পশ্চিম বর্ধমান: ৮০.২১ শতাংশ।
২৩) জলপাইগুড়ি: ৭৩.৯২ শতাংশ।