কালিয়াগঞ্জ কাণ্ডে কিছু লুকানোর চেষ্টা করছে প্রশাসন। সোমবার সকালে জেলা পুলিশের আধিকরিক ও ময়নাতদন্তকরী চিকিৎসকের ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚসঙ্গে কথা বলে এমনই আশঙ্কার কথা জানালেন জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন প্রিয়ঙ্ক কানুনগো। এই ঘটনার সঙ্গে নারীপাচারকারীদের যোগ থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
এদিন NCPCRএর চেয়ারপার্সন বলেন, প্রায় ২৪ ঘণ্টা অপেক্ষার পর আজ সকালে জেলা পুলিশের আ🤡ধিকারিকদের দেখা পেয়েছি। একজন ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকও আমার সঙ্গে দেখা করেছেন। তবে আমি ময়নাতদন্তেকারী ৩ জন চিকিৎসকের ꦜসঙ্গেই দেখা করতে চেয়েছিলাম। বাকি ২ জনকে ছুটি দিয়ে জেলা প্রশাসন কলকাতায় পাঠিয়ে দিয়েছে।
এর পর তিনি অভিযোগ করেন, পরিবার, পুলিশ ও চিকিৎসকের বয়ান মিলছে না। এই ঘটনায় রাজ্য সর🌳কার কিছু চেপে যেতে চাইছে। আমার অনুমান এই ঘটনার সঙ্গে নারী পাচারকারীদের যোগ রয়েছে। নাবালিকাকে সম্ভবত পাচার করার চেষ্টা হচ্ছিল।
তিনি জানান, এখানে আর কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করার দরকার নেই। দরকার হলে দিল্লিতে ডাকব। আম𒆙ি দিল্লি গিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে রিপোর্ট দেব।
রবিবার কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটা ব্রিজের কাছে নিহত নাবালিকার পরিবারের বাড়ি গিয়ে তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন প্রিয়ঙ্ক কানুনগো। এর পর রায়গঞ্জ ফিরে তিনি জানান, জেলা পুলিশের আধিকারিক ও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে আগাম জানালেও তারা কেউ হাজির হননি। এই ঘটনায় উত্তর দিনাজপুরের জেলাশাসকের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে অভিযোগ জানাবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। তার পরই সোমবার সকালে জেলা পুলিশের ৪ সদস্যের প্রতিনিধিদল কর্ণজোড়া সার্কিট হাউজে হাজির হয়।🥀 সেখানেই রয়েছেন NCPCRএর চেয়ারপার্সন। হাজির হন ময়নাতদন্তকারী ১ চিকিৎসক।