পরনে আদিবাসী পোশাক। সেভাবেই ধামসা, মাদলের তালে আলিপুরদুয়ারে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে পা মেলালেন মুখ্যমন♔্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একেবারে ঘরের মেয়ে হয়েಞ ওঠেন। মুখ্যমন্ত্রীকে এভাবে কাছে পেয়ে মুগ্ধ হয়েছেন আদিবাসী মহিলারা।
বুধবার আ♔লিপুরদুয়ারের হাসিমারার সুভাষিণী ময়দানে আদিবাসীদের গণবিবাহের অনুষ্ঠানে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। একেবারে আদিবাসী ধাঁচেই পোশাক পরে আসেন। কথা বলেন পাত্র-পাত্রী এবং আদিবাসী সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে। কয়েকজনের হাতে উপহার তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপর মঞ্চে গিয়ে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে পা মেলান। ধামসা, মাদলের তালে মুখ্যমন্ত্রী পা মেলানোয় মুগ্ধ হয়ে ওঠেন আদিবাসী সমাজের মানুষরা। প্রায় মিনিট চার-পাঁচেক আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে পা মেলান মুখ্যমন্ত্রী।
উত্তরবঙ্গ সফরে মঙ্গলবার আলিপুরদুয়ারে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মিসভায় যোগ দিয়েছিলেন মমতা। সেꦐই মঞ্চ থেকে নাম না করে কেএলও প্রধান জীবন সিংয়ের উদ্দেশে মমতা বলেছিলেন, ‘আমায় ভয় দেখাচ্ছে। উত্তরবঙ্গ না ভাগ করলে আমাকে মেরে দেবে। আমি বলছি, ক্ষমতা থাকলে আমার বুকে বন্দুক ঠেকাও। আমি অনেক বন্দুক দেখে এসেছি। এসব বন্দুক আমাকে দেখিও না। তোমাদের ব🙈ন্দুক ভোঁতা করতে আমি জানি। বিজেপির প্রশ্রয় এই সব হচ্ছে। যখনই নির্বাচন আসে তখনই বিজেপি ভাগ করার কথা বলে। কিছু টাকা পয়সা দেয়, আর বড় বড় কথা বলে।’
আরও পড়ুন: Mamata Banerje: 🎉মুখ্যমন্ত্রী♑র 'মমতা'! কর্মিসভায় অসুস্থ কিশোরী, ভাষণ থামিয়ে দিলেন জল
ঠিক কী হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল? দু’দিন আগে কেএলও প্রধানের একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসে। সেটির সত্যতা যাচাই করেনি হি﷽ন্দুস্তান টাইমস বাংলা ডিজিটাল। তবে বার্তাটি মুখ্যমন্ত্রীর কান পর্যন্ত পৌঁছেছিল। সেখানে বলা হযেছিল, ‘মꦆমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোচ–কামতাপুরে পা ফেলবেন না। কোচ–কামতাপুর গঠনে কোনও হস্তক্ষেপ বা বিরোধিতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করতে পারবেন না। বলপূর্বক কিছু করতে এলে পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হবে। লাখ-লাখ মানুষ জীবন উৎসর্গ করে দেবেন। রক্তের বন্যা বইয়ে দেব।’