গত মাসে লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি বৈঠকে কালীঘাটের বাড়িতে বসে কেষ্টর পথেই বীরভূমে দল চলবে বলে জানিয়ে দিয়েছিলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবা𓂃র কেষ্টর জেলা বীরভূমের সিউড়িতে তথাকথিত প্রশাসনিক সভা থেকে ফের একবার কেষ্টর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন তিনি। সঙ্গে হুঁশিয়ারি দিয়ে বললেন, আমি কি পারি না গদ্দারদের গ্রেফতার করতে? একটু সময় দিচ্ছি। সুতো ছাড়ছি।
আরও পড়ুন: স্কুলে সরস্বতী পুজো হয়নি কেন? প্রশ্ন করায় পড়ুয়াদের দূর দূর কর✨ে তাড়িয়ে দিলে♔ন মত্ত প্রধান শিক্ষক
❀এদিন তৃণমূলনেত্রী বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেন, ‘আজকে কেষ্টকে কতদিন ধরে জেলে ভরে রেখে দিয়েছে। কিন্তু মানুষের মন থেকে দূর করতে পারেনি। আমি তো আসতে আসতে দেখছিলাম। ম্যাক্সিমাম ইয়াং জেনারেশন ওর কথা বলছে। আমি শিখিয়ে দিইনি। আমি মানুষের প্রতিক্রিয়া দেখছিলাম। ও কাজ করেছে। কাজ করতে জানে। যদি ওর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকে, একই অভিযোগ আপনাদের নেতাদের নামে ক’টা আছে? আজ পর্যন্ত একটা কেস আপনারা অ্যাকশন নিয়েছেন? তোমরা কতজনকে অ্যারেস্ট করেছ? আমি কি পারি না🦄 গদ্দারদের গ্রেফতার করতে? একটু সময় দিচ্ছি। সুতো ছাড়ছি’। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিশানা যে শুভেন্দু অধিকারী তা বুঝতে মস্তিষ্কে বেশি চাপ দিতে হয় না।
আরও পড়ুন: শাহ♕জাহান ধরা পড়ছে না ক෴েন? মুখ খুললেন ডিজি রাজীব কুমার
২০২০ সালের ডিসেম্বরে বিজেপিতে যোগদান করতেই শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে FIR করা শুরু করে মমতার পুলিশ। সেই সব FIRএর বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন শুভেন্দুবাবু। তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের যাবতী♈য় FIRএ স্থগিতাদেশ দেয় আদালত। এমনকী আদালতের অনুমতি ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে নতুন কওোনও মামলা দায়ের করা যাবে না বলেও নির্দেশ দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েও বেশি সুবিধা করতে পারেনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।