পর্যটনে ভরা মরশুমে নাগাড়ে বর্ষায় ব্যবসা মার খাওয়ার আশঙ্কায় ভুগতে শুরু করেছেন দার্জিলিং পাহাড়ের ব্যবসায়ীরা। শুধু দার্জিলিং পাহাড় নয় সিকিমগামী সড়কেও ধস নেমেছে। যার ফলে বহু জায়গায় আটকে পড়েছেন পর্যটকরা। ধস নেমে বন্ধ সান্দকফুর রাস্তা। এক কথায় পুজোর পর পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে দিনভর হোটেলবন্দি হয়ে রইলেন পর্যটকরা। এত খারাপের মধ্যে একটাই ভালো খবর, সোমবার উত্তর সিকিমে মরশুমের🏅 প্রথম তুষারপাত হয়েছে।
নিম্নচাপের জেরে আগেই পাহাড়ে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। আর সোমবার রাত থেকে নাগাড়ে বর্ষণে কার্যত বিধ্বস্ত গোটা দার্জিলিং পাহꦺাড়ের জনজীবন। বিভিন্ন জায়গায় নেমেছে ছোট-বড় ধস। তবে শিলিগুড়ি ও দার্জিলিংয়ের মধ্যে সংযোগকারী সমস্ত সড়ক এখনো স♉চল রয়েছে। তবে বৃষ্টির জেরে চালকরা বেরোতে রাজি না হওয়ায় বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়েছেন পর্যটকরা।
ওদিকে রিম্বিকের কাছে পালামজুড়া ব্রিজের সামনে সান্দাকফুর রাস্তায় ধস নেমেছে। সেজন্য আপ❀াতত ১২ ঘণ্টার জন্য ওই পথ বন্ধ রেখেছে প্রশাসন। তবে বৃষ্টি না থামলে ধস সরানো সম্ভব নয় বলে▨ই মনে করা হচ্ছে। ফলে দার্জিলিংয়ের দিক থেকে সান্দাকফু অভিযান আপাতত স্থগিত।
সিকিম যাওয়ার রাস্তায় বিশ মাইলের কাছে ধস নেমেছে। যার ফলে এদিন কালিম্পংয়ের পথে যান চᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚলাচল ব্যহত হয়। কার্শিয়াংয়ের কাছে ৫৫ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর দিয়ে বইছে জল। যার ফলে সেখানে ধসের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে আবহꦯাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুসারে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টি হতে উত্তরবঙ্গে। এর ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।