কাশ্মীরে ডাল লেকে শিকারায় চাপার সাধ ♍থাকে আমাদের অনেকেরই। কিন্তু সাধ থাকলেও সাধ্যে কুলোয় না। তবে এবার এই বাংলাতেই মিলতে পারে শিকারায় ভ্রমণের সুযোগ। শিলিগুড়ির গজলডোবায় এবারের শীতেই শিকারা পরিষেবা শুরু হতে পারে বলে খবর। তবে বর্তমানে গজলডোবায় নৌকাবিহারের সুযোগ রয়েছে। অনেকেই শীতের রোদ গায়ে মেখে নৌকাবিহারে মেতে ওঠেন। তবে এবার বাড়়তি পাওনা সুসজ্জিত শিকারায় চাপার সুযোগ।
শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় এখানে শিকারা পরিষেবা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে গ🔜জলডোবায় শিকারা পরিষেবা চালু হলে পর্যটকদের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে বলে মনে করছেন অনেকেই। সেক্ষেত্রে গজলডোবাকে কেন্দ্র করে নতুন আশায় বুক বাঁধছেন এলাকার পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
শিলিগুড়িতে গেলে পর্যটকদের অনেকেই একবার ঘুরে আসতে চান গজলডোবায়। ভোরের আলো পর্যটনকেন্দ্রকে ঘিরে পর্যটনের নয়া জোয়ার এসেছে। তবে এবার সেই পর্যটনকেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে শিকারা পরিষেবা। পর্যটকরাও এতে অত্য়ন্ত খুশি। ইতিমধ্যেই কয়েকটি নৌকাকে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। তবে শিকারা পরꩲিষেবা শুরু হওয়ার সম্ভাবনাকে ঘিরে পর্যটকরাও নতুন আশায় বুক বাঁধতে শুরু করেছেন।
বাসিন্দাদের একাংশের মতে, এখানে শিকারা পরিষেবা চাল🍰ু হলে পর্যটকদের সংখ্য়া আরও বাড়বে। যাঁরা পাহাড়ে, ডুয়ার্সে বেড়াতে যান তাঁরা একবার শিকারাতেও চাপার সুযোগ নিয়ে গজলডোবায় আসতে পারেন। এদিকে গজলডোবাতে বর্তমানে নৌকা চাপিয়ে পর্যটকদের ঘুরিয়ে দেখানোর ব্যবস্থা রয়েছে। স্থানীয় যুবকদের একাংশ এই 🍌কাজের সঙ্গে যুক্ত। তবে শিকারা নিয়ে তাঁদের মধ্য়েও উৎসাহ রয়েছে।
নৌকা পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত এক মাঝি জানিয়েছেন, আমাদের তিন মাস পর্যটনের ভালো সময় থাকে। ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই তিনমাসই পর্যটকরা বেশি আসেন। বর্তমানে ৭০-৮০টা নৌকা রয়েছে। শিকারা পরিষেবা দিনের পাশাপাশি রাতে হলে ভালো হয়। ভাড়াটা একটু না বৃদ্ধি হলে আমাদের সমস্যা মিটবে𒊎 না।
সিকিমের এক প♕র্যটক জানিয়েছেন, মূর্তি থেকে গজলডোবায় এলাম। খুব ভালো লাগল। শিকারা হলে খুব ভালো হবে।