উত্তেজনার পারদ গত কয়েকদিন ধরেই চড়ছিল। তৃণমূলের বিরুদ্ধে গরম গরম ভাষণ দিচ্ছিলেন স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক। এবꦚার সেই ওন্দাতেই তৃণমূল𝓀 পার্টি অফিসে উড়ল বিজেপির ঝান্ডা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে ওন্দার জামজুড়ি এলাকায়।
স্থানীয় ꦇসূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার স্বাধীনতা দিবসের দিন ওন𝓡্দার জামজুড়িতে তৃণমূলের অঞ্চল কার্যালয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি ছিঁড়ে বিজেপির পতাকা লাগিয়ে দেন কেউ বা কারা। তৃণমূলের দাবি এই কাজ বিজেপির। বিজেপির দাবি, তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দের জেরেই বেদখল হয়েছে পার্টি অফিস।
ওন্দা থানা এলাকার জামজুড়ি গ্রামে চূড়ামনিপূর তৃণমূল অঞ্চল কার্য্যালয়ের বাইরে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের ছবি ছিঁড়ে সেখানে লাগিয়ে দেওয়া হয় বিজেপি পতাকা। সোমবার সকাল𝓀ে দলের কর্মীদের বিষয়টি নজরে আসেতেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে ঘট♓নাস্থলে পৌঁছয় ওন্দা থানার পুলিশ। তৃণমূলের অভিযোগ বিজেপি বিধায়কের উস্কানিমূলক মন্তব্যের জেরে তাদের দলের কর্মীরা এই কাজ করছেন। গত ১২ অগাস্ট জামজুড়ি গ্রামে বিজেপির ‘চোর ধরো জেল ভরো’ কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের টুঁটি চেপে ধরে কাটমানিক ফেরত নেওয়ার ডাক দিয়েছিলেন দলীয় বিধায়ক অমরনাথ শাখা। এর জেরে বিজেপি কর্মীরা তৃণমূলের কার্যালয়ে এসে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।
‘সবাইকে ধন্যবাদ’, স্বাধীনতা দিবসে বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের শুভেচ্ছা বার্তার জবাব মোদীর
যদিও বিজেপি বিধায়ক এই ঘটনাকে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে দাবি করেছেন। তাঁর দাবি, এই ঘটনার সাথে꧑ বিজেপির কোন সম্পর্ক নেই। আমরা ൩চাই এই ঘটনা পুলিশ তদন্ত করে দেখুক।
বলে রাখি, সম্প্রতি ওন্দার বিজেপি বিধায়কের একের পর এক মন্ত𓄧ꦚব্য ভাইরাল হয়। তাতে তৃণমূলকে সমূলে উৎপাটন করার ডাক দেন তিনি।