করোনা পরিস্থিতির জেরে এবার শান্তিনিকেতনে হচ্ছে না পৌষ মেলা। তবে পৌষ উৎসব র💙ীতি মেনেই হবে। শনিবার কেন্দ্রীয় আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী পরিষেদর সমস্ত সদস্য ও অধ্যাপকরা। এদিন বৈঠক শেষে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন মেলা কমিটির ট্রাস্টি।
এদিন উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক শেষে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতඣিতে সামাজিক দূরত্ববিধি বজায় রাখাটা জরুরি। কিন্তু পৌষ মেলায় যে জমায়েত হয় তাতে কোনওরকম দূরত্ব মানা সম্ভব নয়। তাই এ বছর পৌষ মেলা আয়োজন করবে না বিশ্বভারতী। যদিও প্রথা মেনে পৌষ উৎসব পালনের কথা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
জানা গিয়েছে, ৬ পৌষ (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যেমন বৈতালিকের মাধ্যমে পৌষ উৎসবের সূচনা হয় তা রীতি মেনেই পালন করা ✨হবে। পরের দিন ৭ পৌষ ভোর ৫টায় বৈতালিকের পর ছাতিমতলায় উপাসনা হয়। এবারও তার অন্যথা হবে না বলেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।
পাশাপাশ🦂ি ৮ পৌষ অর্থাৎ ২৪ ডিসেম্বর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা দিবস। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে এখনও সেই আমন্ত্রণের স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। যদি একান্তই আচার্য আসতে না পারেন তবে গোটা প্রক্রিয়া ভার্চুয়ালি করা হতে পারে। একইসঙ্গে এই উৎসবে যোগ দেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্🐈যোপাধ্যায়, রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।