রাস্তা তৈরি করার পর এক বছর ঘুরতে না ঘুরতেই পিচ 💙উঠে যায়। জায়গায় জায়গায় তৈরি হয় গর্ত। গ্রামীণ রাস্তার ক্ষেত্রে এই সমস্য🧸া নতুন কিছু নয়। ফলে ফের রাস্তা তৈরি করার বরাত দিতে হয়।
এই সমস্যা দূর করতে এবার নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে পঞ্চায়েত🌳 দফতর। ফুল ডেপথ রিক্ল্যামেশন পদ্ধতিতে (এফডিআর) তৈরি এই রাস্তার আয়ু হবে ৭ থেকে ১০ বছর।
গত🌞 শুক্রবার গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক একটি কর্মশালার আয়োজন করে ছিল। সেই কর্মশালায় এই প্রস্তাব দিয়ܫেছে রাজ্য। এফডিআর পদ্ধতিতে রাজ্যের ২২টি গ্রামে ২৭০ কিলোমিটার রাস্তা তৈরি হবে। নতুন এই পদ্ধতি তৈরি করা হলে রাস্তার আয়ুও বাড়বে।
কেন্দ্রের এই কর্মশালায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে অংশ নেন রাজ্যের পঞ্চায়েত সচিব পি উলগানথন সহ অন্যান্য পদস্থ কর্তা ও ইঞ্জিনিয়াররা। দেশের অন্যান্য রাজ্য থেকে সব মিলিয়ে প্রায় ২𝄹৫০ জন অংশগ্রহণ করছেন।
(পড়তে পারেন। বিমা নিয়ে অসন্তোষের মধ্যেই ৪০ ঊর্ধ্বদের স্বাস꧑্থ্যপরীক্ষার ওপর জোর কলকাতার নগরপালের)
(পড়তে পারেন। ভাঙড় চ্যালেঞ্জ ট্যাকেল করতে ২৫০০ ফাইবার গ্লাসের হেলমেট কিনছ🌊ে লালবাজার)
এই বৈঠকে সচিব এফডিআর পদ্ধতির গুণাগুণ ব্যাখ্যা করেন। এই পদ্ধতিতে𒐪 রাস্তা তৈরির প্রচলিত উপাদানের সঙ্গে মেশানো হয় সিমেন্ট এবং জল। তার পর সেই উপাদনকে গ্রেডারে মিশ্রিত করে রাস্তায় ঢালা হয়। গ্রামীণ 🐽রাস্তার দুপাশে অনেক সময়ই মাটির বাঁধন শক্ত না হওয়ার কারে রাস্তায় ফাটল দেখা দেয়। সেই ফাটল বড় হতে হতে বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়ায়। নতুন পদ্ধতি রাস্তা তৈরি করলে রাস্তার মাঝে ফাটল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমবে। রাস্তার আয়ুও বাড়বে।
শুক্রবা♛রের বৈঠকে প্রকল্পের নথিও কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের কাছে পাঠিয়েছে পঞ্চায়েত দফতর। কেন্দ্র ছাড়পত্র দিলেই রাস্তা তৈরির কাজে হাত দেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশ সরকারও এই পদ্ধতিতে রাস্তা তৈরি করছে। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা প্রকল♋্পে পুরনো রাস্তাগুলি এই পদ্ধত🌼িতেই নির্মাণ করা হচ্ছে।