তৃণমূল কর্মীর সুইসাইড নোটে বিজেপি কর্মীর নাম। মঙ্গলবার পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরের হলদিয়া ২ নম্বর অঞ্চলের ঘটানা। এই ঘটনাকে কেন্দ🍸্র করে বিজ💛েপির দিকে ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। বিজেপির দাবি, মৃত্যু নিয়ে রাজনীতি করছে শাসকদল।
মঙ্গলবার হলদিয়া ২ নম্বর অঞ্চলের তৃণমূলকর্মী চন্দন সামন্তর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। এর পর পাওয়া যায় একটি চির🅺কুট। তাতে লেখা, আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী নির্মল সামন্ত (অপু)। সঙ্গে সঙ্গে রাজ💝নৈতিক চাপানউতোর শুরু হয় মৃত্যু নিয়ে।
ওই বুথে পরাজিত তৃণমূল প্রার্থীর দাবি, এই এলাকায় আমরা ২৫ বছর পরে হেরেছি। চন্দনবাবু ভোটের সময় আমার সঙ্গে ছিলেন। ফল বেরোতেই তাঁর ওপর নানা রকম অত্যাচার শুরু করে বিজেপি কর্মীরা। গত পরশু সেকথা আমাকে উনি বলেছিলেন। আমি ওনাকে বলি, একটু ধৈর্য ধরুন। তার পর আজ শুনলাম উনি꧋ আত্মঘাতী হয়েছেন। সুইসাইড নোটে বিজেপি কর্মী অপুর নাম লিখে রেখে গেছেন।
পালটা বিজেপির দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে তাদের যোগ নেই। পারিবারিক কারণে আত্মঘাতী হয়েছেন চন্দনবাবু। তার পর তৃণমূল তাঁর নামে চিরকুট লিখে রাজনীতি শুরু করেছে। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলছেন পুলিশ আধিকারিকরা। তবে পরিবারের সদস্যরা কেউ কথা বলার꧑ মতো অবস্থায় নেই।
খবর পেয়ে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। উদ্ধার হয়েছে চিরকুটটিও। সেটি চন্🐬দনবাবুর হাতের লেখার সঙ্গে মিলিয়ে দেখার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এর আগে রাজ্যে একাধিকবার তৃꦑণমূলের অত্যাচারে বিজেপি কর্মী আত্মঘাতী হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে বিজেপির অত্যাচারে তৃণমূল কর্মীর আত্মহত্যার অভিযোগ এই প্রথম।