মালদার রতুয়ার তৃণমূল বিধায়ক। দলের পতাকা নিয়ে তিনি সামনে নাড়াচ্ছেন। সেই তৃণ🤪মূল এমএলএ সমর মুখোপাধ্য়ায়ের নেতৃত্বেই চলল ভাঙচুর। তাঁর সামনেই চলল লুঠপাট। তৃণমূলের ঝান্ডা নিয়ে তিনি লুঠপাট চালান বলে খবর। একেবারে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামন��েই তিনি ভাঙচুর চালান। এমনকী তারা মাছ লুঠ করেন বলেও অভিযোগ। তবে সকলের সামনে এই সব কীর্তি করার পরেও সমর মুখোপাধ্য়ায়ের দাবি তিনি জলাশয় দখলমুক্ত করতে গিয়েছিলেন। এমনকী প্রশাসনিক এক আধিকারিকের প্রসঙ্গও তিনি উল্লেখ করেন।
এদিকে গোটা ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। রতুয়া থানার রাঙামাটিয়া এলাকার ওই ঘটনাকে ঘিরে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। একজন বিধায়ক যদি এভাবে সকলকে জুটিয়ে নিয়ে ভাঙচুরে উৎসাহ দেন তবে বাকিরা কি করবেন? সমিতির অফিসে ভাঙচুরও করা হয়।&𒐪nbsp;
এদিকে সেই সংক্রান্ত ভিডিয়োতে দেখা যায় যে সমর মুখোপাধ্যায় সামনে পতাকা নাড়াচ্ছেন। এমনকী তিনি এলাকার মহিলাদের উৎসাহ দ🍸িচ্ছেন যাতে তারা সমিতির টিনের ঘরে ভাঙচু🤪র করেন। তার সামনেই তিনি দলের পতাকা নাড়াতে শুরু করেন। এদিকে গোটা ঘটনায় শাসকদলের বিধায়কের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
রাঙামাটিয়ার ওই জলাশয় উচ্চ আদালতের নির্দেশে লিজ পেয়েছে বাজিতপুর কলোনি ফিসারম্যান কো অপারেটিভ সোসাইটি। আর সেই সোসাইটির ঘরে ভাঙচুর চালানো হল। এনিয়ে সোসাইটি জানিয়েছে আদালতের নির্দেশেই এই জলক🔯র তারা লিজে পেয়েছেন। হঠাৎ করে বিধায়ক সমর মুখার্জি লোকজনকে নিয়ে লুঠপাট চালিয়েছে। বিধায়কের বিরুদ্ধে রতুয়া থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে।