রামপুরহাটকাণ্ডের জেরে তৃণমূলের রা🧸মপুরহাট ১ নম্বর ব্লক সভাপতি আনারুল হোসেনকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী। তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দেন, আনারুলকে গ্রেফতার করতে হবে। না হলে তাকে আত্মসমর্পণ করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ পেয়েই আনারুলের বাড়ি ঘিরে ফেলে পুলিশ। অন্য়দিকে বাড়ির সামনে দলে দলে জড়ো হয়ে যান তৃণমূল কর্মীরাও। আনারুলের নামে শুরু হয় জয়ধ্বনি। একসময় খালি হাতেই ফিরে যান পুলিশ কর্তারা। কিন্তু পুলিশ এভাবে আনারুলকে গ্রেফতার করতে এলে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা। তাঁদের সাফ কথা, আনারুল ভালো মানুষ। তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে।
আনারুল হোসেনের এক আত্মীয় বলেন, অনুব্রত মণ্ডল ফাঁসিয়েছে আনারুলকে। আনারু🦩ল ভালো মানুষ। তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। এমনকী ক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের সাফ 🐈কথা, আনারুল মণ্ডলের সঙ্গে এধরণের ব্যবহার করলে হবে না। তাঁকে গ্রেফতার করা হলে তুমুল বিক্ষোভ হবে। আনারুলকে গ্রেফতার করলে রাস্তা অবরোধ হবে। কিন্তু খোদ তৃণমূল নেত্রী যেখানে নিজে বলছেন আনারুলকে গ্রেফতার করতে সেখানে পালটা সুর আনারুল অনুগামীদের মধ্যে। আর তাৎপর্যপূর্ণ তৃণমূল কর্মীরাই খোদ নেত্রীর নির্দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলছেন এটা কার্যত নজিরবিহীন।