ফের বেকার যুবককে বেসরকারি চাকরির নিয়োগপত্💫র দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ উঠল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, নিয়োগপত্রে নেই সংস্থার কোন আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে তার নাম বা ফোন নম্বর। এমনকী যেদিন দুপুরে নিয়োগপত্র হাতে দেওয়া হয়েছে সেদিনই গুজরাতের সানন্দে কাজে যোগদান করতে বলা হয়েছে তাঁকে।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর খড়গপুরে ওই নিয়োগপত্র হাতে পান পশ্চিম 🦩মেদিনীপুরের পিংলার বাসিন্দা কুশল দে। গুজরাতের সানন্দে টাটা মোটরসের কারখানায় শিক্ষাণবিশের নিয়োগপত্র দেওয়া হয় তাঁকে। মাসিক বেতন ১২,৫০০ টাকা। সঙ্গে মাসে ৪ দিন সপ্তাহিক ছুটি ও ১ দিন ক্যাজুয়াল লিভ। ২ বা ৩ বছরের জন্য প্রশিক্ষণরত কর্মী হিসাবে যোগদান করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
১৫ সেপ্টেম্বর সকালে ওই নিয়োগপত্র হাতে পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে আনন্দের বাঁধ ভাঙে কুশলের। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোলমাল টের পান তিনি? কী করে ওই দিনই সানন্দে গিয়ে চাকরিতে যোগদান করবেন তা বুঝে উঠতে পারেননি যুবক। যোগাযোগ করেন বাবার সঙ্গে। কিন্তু তিনি💧ও উপায় বলতে পারেননি।
পার্থ - অর্পিতার ১০৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ED
এখানেই বিভ্রান্তি শেষ হয়নি। তিনি যে ওই দিন যোগদান করতে পারবেন না তা কাকে জানাবেন খুঁজতে গিয়ে নিয়োগপত্রে দেখেন সেই জায়গায় না রয়েছে কোনও নাম না কোনও ফোন নম্বর। এর পর কার্যত ভেঙে পড়েন যুবক। হাতে পাওয়া চাকরি যেতে বসায় প্রশাসনের দ্বারস্ﷺথ হন তিনি। তাঁর আবেদন, তাঁকে সঠিকভাবে নিয়োগপত্র দেওয়া হোক।
মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আয়োজিত উৎকর্🦋ষ বাংলা কর্মসূচিতে বেকার যুবকদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। হুগলির প্রায় ১০০ যুবককে ভুয়ো নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে বলে দাবি। এবার একই অౠভিযোগ এল পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে।
তৃণমূলের দাবি, নিয়োগপত্রে কোথাও ভুল রয়ে গিয়েছে। ঠিক করে দেওয়া হবে। পালটা বিজেপি🃏 বিধায়ক শংকর ঘোষ বলেন, ‘প্রথমে সিঙুর থেকে টাটার কারখানা সিঙুরে তাড়িয়ে সেখানে যুবকদের নিয়োগপত্র দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাও আবার ভুয়ো। মানুষ এদের আসল চেহারা চিনে ফেলেছে।’