উপ-নির্বাচনের আগে নিরাপত্তা আঁটোসাটো করতে জেলার পুলিশ সুপার ও পুলিশ কমিশনারদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক সারলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। বুধবার ওই ভার্চুয়াল বৈঠকে উপ-নির্বাচন ঘোষণা হয়েছে বা আসন্ন এমন জেলাগুলিতে আইন-শৃঙ্খলায় জোর দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। সঙ্গে কোথাও কোনও রাজনৈতিক হিংসার খবর এলে দ্রুত পদক্ষেপ করতে ন🃏ির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
বুধবার ৪৫ মিনিটের এই ভার্চুয়াল বৈঠকে হাজির ছিলেন কলকা💖তা, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ ও হাওড়ার পুলিশ সুপার ও পুলিশ কমিশনাররা। সেখানে মুখ্যসচিব জানিয়েছেন, কয়েক দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচনের জন্য এসে পড়বে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তার পর রুটমার্চ শুরু করবে তারা। তাদের সঙ্গে নিয়ে এলাকায় 🐼যে কোনও রকম রাজনৈতিক হিংসায় দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ ও দক্ষিণ কলকাতার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখতে হবে।
জানা গিয়েছে ৩ কেন্দ্রে উপ-নির্বাচনের জন্য মোট ৬৭ কোম্পানি বাহিনী আসছে। তার মধ্যে ভবানীপুরে মোতায়েন থাকবে ১৫ কোম্পানি বাহিনী। ৩ কেন্দ্রে উপ-নির্বাচনে সমস্ত বুথে ১০০ শতাংশ কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছে বিজেপি। রাজ্য পুলিশকে যেন বুথের ধারেকাছে ঘেঁষতে না দেওয়া হয়, এমনই দাবি তাদের। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। ওই দিনই মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুরে বকꦓেয়া বিধানসভা নির্বাচন হবে।