জেআইএস গ্রুপের গুরু নানক ইনস্টিটিউট অফ হোটেল ম্যানেজমেন্ট আয়োজিত তিনদিন ব্যাপী বিশ্ব খাদ্য প্রতিযোগিতার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয়েছে প্রথম ও দ্বিতীয় বিজয়ী দেশের নাম। সেরা শেফ বিভাগে প্রথম হয়েছেন নামিবিয়ার চন্দ্রু বাসন, কেক আইসিঙে সেরা হয়েছেন নামিবিয়ার লাইজ-ভ্যান ডের মেরওয়ে, ফ্রুট কারভিং বিভাগে প্রথম হয়েছেন ভারতের সুভা রায় ও মিক্সলজিতে প্রথম হয়েছেন অস্ট্রিয়ার ভায়োলা হোয়েফ্লিয়েন। ২৩ ফেব্রুয়ারি তাল কুটির কনভেনশন সেন্টারে সপ্তম বিশ্ব খাদ্য প্রতিযো😼গিতার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সেলিব্রিটি শেফ সঞ্জীব কাপুর, কুণাল কাপুর ও অজয় চোপড়া।
তিনদিন ব্যাপী এই খাদ্য প্রতিযোগিতায় ভারত, নেপাল, উগান্ডা, বাংলাদেশ, ভুটান, অস্ট্রেলিয়া, ফিলিপিন্স, আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস, মঙ্গোলিয়া-সহ ৩০ টি দেশের ১৬ꦬ০ জন প্রতিযোগী রান্নায় নিজেদের দক্ষতা দেখিয়েছেন। নানা দেশের রকমারি ⛄রান্নায় রঙিন হয়ে উঠেছিল সপ্তম বিশ্ব খাদ্য প্রতিযোগিতা। জেআইএস গ্রুপের এই উদ্যোগ শুধু খাদ্য প্রতিযোগিতা নয়, এটি খাদ্য শিল্প ও তার শিল্পীদের নিয়ে একটি বড় আকারের উদযাপন। এই প্রতিযোগিতা খাদ্যশিল্পের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে একত্র করেছে। এই প্রতিযোগিতায় সেরা সেফের তালিকায় দ্বিতীয় হয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার ডিকন ভ্যান প্লেটজেন, কেক আইসিং-এ দ্বিতীয় হয়েছেন ভারতের উষশী রাউত, ফ্রুট কার্ভিংয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন ভারতের এমডি সাইফ খান এবং মিক্সিংয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন ফিলিপিন্সের এডুয়ার্ড ইউসেফ জুগবি।
জেআইএস গ্রুপের ডিরেক্টর সর্দার সিমারপ্রিত সিং বলেছেন, ‘আমি সকল প্রতিযোগীকে শুভেচ্ছা জানাতে চাই, যাঁরা নিজের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে বহন করে এনেছেন এবং নিজেদের রান্নার দক্ষতা দেখিয়েছেন। আমি বিচারকদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই, যাণরা প্রতিটি খাবারের মূল্যায়ন করার জন্য তাঁদের স🦋𝓡ময় এবং দক্ষতা দিয়েছেন। আমরা আশা করি, সপ্তম বিশ্ব খাদ্য প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা সকলেএকটি ভালো সময় কাটিয়েছেন। এই প্রতিযোগিতা বিশ্বব্যাপী খাদ্য শিল্পের অগ্রগতির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে।’
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )