এবার পরিত্যক্ত আবাসন থেকে উদ্ধার হল এক তরুণীর রক্তাক্ত দেহ। আজ, মঙ্গলবার এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়। পরিত্যক্ত আবাসনে এই তরুণীর দেহ কেমন করে এল? উঠছে প্রশ্ন। ꦺবিশাল🧸 পুলিশবাহিনী এখানে এসে উপস্থিত হয়। এই তরুণী বিহারের বাসিন্দা বলে সূত্রের খবর। তবে তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে? পুলিশ সূত্রে খবর, আজ, মঙ্গলবার কলকাতার এন্টালি থানা এলাকায় তরুণীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃতা তরুণীর নাম অঞ্জলি কুমারী (১৮)। তিনি বিহারের মধুবনি এলাকার বাসিন্দা। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। অঞ্জলি কলকাতায় এসেছিলেন চিকিৎসার জন্য। শিয়ালদা এলাকায় থাকতেন তিনি। সেখানেই গলাকাটা দেহ উদ্ধার হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, খুন করা𒊎 হয়েছে তরুণীকে। ইতিমধ্যে একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে এন্টালি থানার পুলিশ। তদন্ত শুরু করেছে লালবাজারের হোমিসাইড শাখা। এখনও পর্যন্ত তিনজনের 🌠বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়েছে। তাদের খোঁজ করা হচ্ছে।
আর কী জানা যাচ্ছে? লালবাজার সূত্রে খবর, মঙ্🐈গলবার পর⭕িত্যক্ত আবাসন থেকে তরুণীর দেহ উদ্ধার হয়। বিহারের বাসিন্দা অঞ্জলি কুমারী। কিন্তু তিনি কীভাবে এবং কার সঙ্গে কলকাতায় এসেছিলেন সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে লালবাজারের হোমিসাইড শাখা। এই তরুণীর দেহে কিছু আঘাতের চিহ্ন লক্ষ্য করা গিয়েছে। পরনের পোশাক অবিন্যস্ত ছিল। রাতে এন্টালির এই 🐬পরিত্যক্ত আবাসনে কারও সঙ্গে এসেছিলেন এই তরুণী। সেটাই খোঁজ করা হচ্ছে।
এই ঘটনার পর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে অঞ্জলির আত্মীয়। পুলিশ তিনজন যুবকের কথᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚা জানতে পেরেছে। তবে তাদের খো🐬ঁজ পায়নি। রেলের কোয়ার্টারে থাকতেন তাঁর আত্মীয়রা। সেখানেই থাকছিলেন তিনি। কীভাবে তাঁর মৃত্যু হল? এই নিয়ে দানা বাঁধছে রহস্য। তাহলে কি গণধর্ষণ খাস কলকাতায়? এমন সন্দেহও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তদন্তকারীরা।