সংবাদসংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অভিযোগ করেছেন, রাজ্যের তোষণ নীতির জন্য অনুপ্রবেশ বা🐽ড়ছে। বিজেপি ক্ষমতায় এলে সমস্ত অনুপ্রহেশ বন্ধ করবে। অন্যদিকে তৃণমূল বিজেপিকে ক💎টাক্ষ করে বলেছে, বিএসএফের ব্যর্থতার জন্যই রাজ্যে অনুপ্রবেশ বাড়ছে।
বৃহস্পতিবার সকালে সংবাদসংস্থা এএনআই-তে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা ককে বলেন, ‘আপনি যদি জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে এই ধরনের রাজনীতি করেন, তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে অনুপ্রবেশ চলতে দেন, তাহলে মানুষ আপনাদের সঙ্গে থাকবে না। মমতা 🔯বন্দ্যোপাধ্যায় জানেন না কাকে শরণার্থী আর কাকে অনুপ্রবেশকারী বলে।’
শাহের এই বক্তব্য প্রক্ষিতে তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, ‘সীমান্তে পাহারা দেয় বিএসএফ। তারা অমিত শাহের মন্ত্রকের অধীন। অনুপ্রবেশে দায় তাঁর। বিএসএফ ব্যর্থ 🥃বলেই তিনি এখন উল্টো কথা বলছেন। আসলে উনি পরোক্ষে মেনে নিলেন♈ বিএসএফ ব্যর্থ।’
আরও পড়ুন। এনআরসি-র আগে ফিরিয়ে নেওয়া💦 হবে সিএএ-র? জানালেন𓄧 শাহ, 'বাংলায় বিজেপি আসছে', হুঁশিয়ারি মমতাকে
শাহ কটাক্ষ করে বলেছেন, অনুপ্রবেশ চলতে থাকলে মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স༺ঙ্গে থাকবে না । এর জবাব দিয়ে কুণাল বলেন, ‘২০২১ সালে ভোটের সময়ও এই কথা বলেছিলেন অমিত শাহ। সেই সময় উনি বাংলায় ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করেছেন। মানুষ করা পাশে আছে উনি ভাল করেই জানেন।’
সংবাদসংস্থার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে শাহ সিএএ নিয়ে বলতে গিয়ে মমতার প্রসঙ্গও এনেছেন। তিনি বলেন, এই আইন ন🏅িয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী, ‘অনুপ্রবেশ এবং শরণার্থী’র ফারাক বোঝেন না।
আরও পড়ুন। কোনও ক♛াগজ লাগবে না, CAAতে আবেদন করলেই পাবেন নাগরিকত্ব, আশ্বাস শুভেন্দুর
সিএএ প্রসঙ্গে কুণাল বলেন, ‘ধর্মীয় উৎপীড়ন যদি হয়ে থাকে তবে তা সর্বত্র নিন্দনীয়। এই ধরনের অত্যাচার কোথাও হিন্দুদের উপ হচ্ছে কোথাও আবার অন্য ধর্মের মানুষের উপর। মায়নমার 🅠তো একাংশের মুসলিম সাংঘাতিক ভাবে নিপীড়নের শিকার। একে মানবতা ও বিশ্ব আঙ্গিকে দেখতে হবে।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সিএএ বিরুদ্ধে বিভিন্ন সভায় সরব হচ্ছেন। তাঁর মতে ‘🤡এটি আসলে বাংলাকে ভ꧅াগ করার খেলা।’