দুষ্কৃতীদের রুখতে পুলিশি তৎপরতায় ঘাটতির অভিযোগ তুলে দমদমের সাংসদ সৌগত রায়ের কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন বারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং। কিন্তু বোমা🐬 বিস্ফোরণ নিয়ে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপকের তত্ত্বই মেনে নিলেন তিনি। বললেন, ‘এত রোদ উঠেছে তাই বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছে।’
সোমবার সকালে বনগাঁয় এক শৌচাগারে বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় নাবালকের। সেই ঘটꦛনায় প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে অর্জুন সিং বলেন, ‘বোমা সস্তার অস্ত্র। প্রচণ্ড রোদ উঠেছে তাই বিস্ফোরণ হচ্ছে।’ বলে রাখি, এগরা বিস্ফোরণের পর ঠিক একই তত্ত্ব খাড়া করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ অধ্যাপক সৌগত রায়। বলেছিলেন, গরমের কারণে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিস্ফোরণ হচ্ছে। এর পর তাঁকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক বিদ্রুপের মুখোমুখি হতে দেখা গিয়েছিল। সেসবের পরোয়া না করে গরমে বিস্ফোরণ তত্ত্বে সৌগতর পাশে দাঁড়ালেন ছাত্র অর্জুন।
যদিও ছাত্র – শ🐎িক্ষকের সম্পর্ক সব সময় এত মধুর ছিল না। সম্প্রতি বারাকপুরে একটি গয়নার দোকানে ডাকাতিতে বাধা দিয়ে খুন হন মালিকের ছেলে। এর পর টিটাগড় থানা ও বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের ব্যাপক সমালোচনা করেন অর্জুন। এমনকী ভুঁড়ি নিয়ে পুলিশকর্মীরা কী করে দুষ্কৃতীদের ধরবেন তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। পালটা সৌগত রায় বলেন, অর্জুনের উচিত রাজ্যের বকেয়া মেটানোর দাবি জানিয়ে কেন্দ্রকে চিঠি দেওয়া।
অর্জু🌳ন সিংয়ের বোমা তত্ত্বে কটাক্ষ ছুড়েছেন বিরোধীরা। তাঁদের কথায়, অর্জুন যেমন বিজ্ঞানের ব্যাপারে অধ্যাপক রায়ের তত্ত্ব মেনে নিয়েছেন তেমনই দুষ্কৃতী নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে অর্জুনের তত্ত্ব মেনে নেওয়া উচিত ছিল সৌগতবাবুর। যার যে ব্যাপারে বুৎপত্তি।