আজ, সোমবার বিধানসভায় বিজেপি ব🎃িক্ষোভ দেখায়। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি চলে। তারপর তৃণমূল কংগ্রেসের ধরনা কর্মসূচি চলছে নয়াদিল্লিতে। তাই কলকাতায় তৃণমূল কংগ্রেসের নয়াদিল্লিতে ধরনা কর্মসূচির পাল্টা বিজেপি মহিলা মোর্চার পক্ষ থেকে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে কেন্দ্রেღর পাঠানো বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা চুরির প্রতিবাদে পাল্টা ধরনা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। সেই ধরনা কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপি মহিলা মোর্চার সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, অসীম সরকার–সহ বিজেপির বেশ কয়েকজন বিধায়ক।
এদিন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে লাগামছাড়া দুর্নীতি, বঞ্চনার অভিযোগ সোমবার বিধানসভার বাইরে ধরনায় বসলেন বিজেপির বিধায়করা। সেখানে রাজ্যের দুর্নীতি নিয়ে একাধিক গানও গাইতে দেখা যায় হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকারকে। একই দৃশ্য দেখা যায় মেয়ো রোডে ধরনায়। সেখানে বসেছেন বিজেপির মহিলা মোর্চার সদস্যরা। মহাত্মা গান্ধীর জন্মজয়ন্তীতে আজ সরকারি ছুটি থাকায় ♔বন্ধ রয়েছে বিধানসভার কাজকর্ম। এখানে গান্ধীজির প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করে বিধানসভার সিঁড়িতে বসে বিক্ষোভ 🌱দেখাতে থাকেন বিজেপির বিধায়করা। নেতৃত্বে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
অন্যদিকে নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, বিধায়ক মান🌞িক ভট্টাচার্য সহ ধৃতদের গরাদ বন্দি কাটআউট পাশে রেখে এদিন বিধানসভার সিঁড়িতে বসে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির বিধায়করা। মেয়ো রোডে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘মোদীজি আবাস যোজনার টাকা দিলেও বাড়ি পায়নি গরিব মানুষেরা। সেই টাকা তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার ঝেড়ে দিয়েছে। তাই কেউ বাড়ি পায়নি।’ অথচ নয়াদিল্লিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সাংবাদিক বৈঠক করে বলেছেন, ‘টাকা আটকে রাখা হয়েছে। দুর্নীতি হয়েছে বলে।’ এই কথা আজ তুলে ধরেছেন রাজঘাটের বাইরে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: ‘বিজেপি স্বীকার করে নিয়েছে ওরা টাকা আটকে রেখেছে’⭕, রাজঘাট থেকে দাবি অভিষে🅰কের
আর কী বলেছেন শুভেন্দু? শুভেন্দুর অভিযোগ, একদিকে নিয়োগ দুর্নীতি, ১০০ দিনের প্রকল্পে ১ কোটির বেশি ভুয়ো জব কার্ড তৈরি করে বাংলার মানুষের টাকা নিজেদের পকেটে ভরেছে তৃণমূল। গোটা ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে শুভেন্দু বলেন, ‘এই বঞ্চনার অভিযোগ তুলে তৃণ🐼মূল কংগ্রেসের নেতারা নয়াদিল্লি গিয়েছেন। কিন্তু ওদের মুখে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার কথা মানায় না। কারণ, তৃণমূলের সরকার উন্নয়নের নামে অর্থ লুঠ করেছে।’ বিধানসভা থেকে মেয়ো রোড পর্যন্ত গান বেঁধে ছন্দের সঙ্গে আসেন বিজেপি বিধায়করা। গান ধরেছিলেন কবিয়াল বিধায়ক অসীম সরকার। আর শুভেন্দু দাবি করেন, ‘ইউপিএ জমানার তুলনায় মোদী জমানায় বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বরাদ্দ কয়েকগুণ বেড়েছে। তৃণমূলের র্নীতির জেরেই টাকা আটকে রয়েছে।’