কেন্𒁏দ্রীয় সরকারের বাংলাকে বঞ্চনার প্রতিবাদে লাগাতার ৩১ ঘণ্টা ধরনা কর্মসূচি পালন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেড রোডে বাবাসাহেব আম্বেদকর মূর্তির পাদদেশে সেই ধরনা থেকে বারবার বার্তা দিয়েছেন তিনি। আর তার পরই আজ, শনিবার মিড–ডে মিলের টাকা পেল রাজ্য। ধরনার শেষ দিনে মুখ্যমন꧋্ত্রী বলেছিলেন, দিল্লির কোনও চুনোপুঁটি নেতাও ফোন করে বলেননি, ব্যাপারটা দেখছি। তবে এবার মাত্র ৬৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার।
কোন খাতে মিলল টাকা? নবান্ন সূত্রে খবর, মিড–ডে মিলের দ্বিতীয় কিস্তির টাকা হিসেবে ৬৪০ কোটি টাকা কেন্দ্র রিলিজ করেছে। আর সেটাই পেয়েছে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর। তবে শুধু মিড–ডে মিল নয়, সমগ্র শিক্ষা অভিযান খাতেও কেন্দ্র টাকা রিলিজ করল রাজ্যকে। ৫৭৬ কোটি টাকা এই খাতে🌃 কেন্দ্র দিল রাজ্য সরকারকে। মূলত দুটি ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পেয়েছে রাজ্য। যদিও মিড–ডে মিল নিয়ে টাকা 💮নয়ছয়ের অভিযোগ তুলেছিল বিরোধীরা। এমনকী মিড–ডে মিল নিয়ে কেন্দ্রীয় দলও রাজ্যে পরিদর্শন করতে এসেছিল।
ঠিক কী খবর শিক্ষা দফতরের? শিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, এটা রুটিন বরাদ্দ। মিড–ডে মিল খাতে বর🍬াদ্দ করার কথাই ছিল কেন্দ্রীয় সরকারের। এই খাতে বরাদ্দ রুখে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। সম্প্রতি মিড–ডে মিল প্রকল্পের বাস্তবায়ণ দেখতেও কেন্দ্র টিম পাঠিয়েছিল। কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের নির্দেশে মিড–ডে ম🍸িলের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগে সিএজি অ✃ডিট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই অডিটের কাজ শুরু হয়েছে। তার মধ্যেই মিড–ডে মিল খাতে কেন্দ্রের থেকে রাজ্য দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাওয়া যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
আর কী জানা যাচ্ছে? এদিকে নানা সরকারি প্রকল্প বাবদ কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে এখনও রাজ্যের বকেয়া পাও𒁏না দ্বিগুণ। একশো দিনের কাজ প্রকল্পে পুরনো বকেয়া পাওনা রয়েছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা। তার মধ্যে ২৮০০ কোটি টাকা মজুরি বাবদ পাওনা। অর্থাৎ শ্রমিকরা কাজ করেও টাকা পাননি। অন্যদিকে আবাস যোজনা খাতে রাজ্যের পাওনা ৮২০০ কোটি টাকা। তাছাড়া রাজ্যকেও প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ম্যাচিং গ্রান্ট দিতে হবে। রাজ্যের দাবি, জিএসটির ক্ষতিপূরণ বাবদও কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের বকেয়া পাওনা রয়েছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লি♛ঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup