কেন্দ্রের স্ব🍬ীকৃতি পেল রাজ্যের তিন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের অধীনে এই স্বীকৃতি এসেছে। জানা গিয়েছে, বি সি রায় শিশু হাসপাতাল, আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ‘কোয়ালিটি কন্ট্রোল প্রোগ্রাম’-এর জন্য ওই স্বীকৃতি পেয়েছে।
গত অক্টোবর ও নভেম্বরে দু’দিন করে মোট ছ’দিনের পরিদর্শন ও মূল্য🎶ায়নের পরে ‘মুসকান’ ও ‘লক্ষ্য’ কর্মসূচিতে ওই সাফল্য এসেছে।
কী এই ‘মুসকান’ ও ‘লক্ষ্য’ কর্মসূচি?
স্বাস্থ্যকর্তারা জানাচ্ছেন, প্রসূতি স্বাস্থ্যের গুণগত দিক বিচার করতে ‘লক্ষ্য’ কর্মসূচি চালু হয় ২০১৯ সালে। যেখানে লেবার রুম ও মেটারনিটি অপারেশন থিয়েটারের পরিচ্ছন্নতা থেকে শুরু করে তার পরিকাঠামো,ꦕ সবই খতিয়ে দেখা হয়।
আবার ‘মুসকান’ কর্মসূচিতে রয়েছে শিশুরোগ বিভাগের বহির্বিভাগ, অন্তর্বিﷺভাগ, সিক নিউ বর্ন কেয়ার ইউনিট (এসএনসিইউ), নিউট্রিশন রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারের (এনআরসি) সমস্ত দিক। তা সব কিছু দিক পর্যবেক্ষণ করেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা।
পড়ুন। নি𒁃র্দেশ সত্ত্বেও মানা হয়নি, অবিলম্বে ৩০০ বাস বন্ধের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের
কে কত শতাংশ সাফল্য?
জানা য🌠াচ্ছ🍎ে, ‘মুসকান’ কর্মসূচিতে বি সি রায় শিশু হাসপাতাল পেয়েছে ৮৯%, আর জি কর ৯৬ এবং এন আর এস ৯৭ শতাংশ সাফল্য।
অন্য দিকে, ‘লক্ষ্য’ কর্মসূচিতে আর জি কর দু’টি ক্ষেত্রেই ৯২ শতাংশ এবং এন আর এস যথাক্রমে ৯৩% ও ৯১% সাফল্য পেয়েছে💃।
পড়ুন। স্বা💃স্থ্যসাথী প্রকল্পের তহবিল তছরুপ ঠেকাতে বড় পদক্ষেপ নবান্নের, তদন্তে পৃথক টিম
হাসꦯপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই সাফল্য অর্জনের জন্য তিন হাসপাতালই প্রতি বছর পাঁচ লক্ষ টাকা করে অনুদান দেবে কেন্দ্র।
সম্প্রতি রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে চিঠি দিয়ে এই সাফল্যের খবর জানিয়েছেন জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের ডিরেক্টর এল এস চাংসান। তবে পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণের প✤রে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা বেশ কিছু বিষয় সুপারিশ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে ওই হাসপাতালগুলির প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যের কোথায় আরও উন্নতি করতে হবে তা নিয়ে পরামর্শ।