এতদিন একাদশ শ্রেণির বাৎসরিক পরীক্ষার যাবতীয় প্রশ্নপত্র তৈরি করত সংসদ। তবে এবার আর সেই নিয়ম থাকছে না। নয়া নিয়মে বলা হচ্ছে এবার থেকে পরীক্ষার সব দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট স্কুলকেই নিতে হবে। আগে শুধু খাতা দেখার কাজট🦩া করতেন স্কুলের শিক্ষকরা। বাকিটা সংসদই সহায়তা করে দিত। কিন্তু এবার꧃ একেবারে আমূল বদলে যাচ্ছে নিয়ম।
এবার একাদশ শ্রেণির প্রশ্নমালাও💟 তৈরি করবেন স্কুলের শিক্ষকরাই। সেই শিক্ষকরাই খাতা দেখবেন। থিয়োরি থেকে প্র্যাকটিকাল সব ক্ষেত্রেই স্কুলই শেষ কথা। তবে সংসদ গোটা পরীক্ষাব্যব💫স্থার উপর নজর রাখবে। কোথাও যাতে নিয়ম ভঙ্গ করা না হয় সেটাও দেখা হবে সংসদের তরফে।
তবে সংসদের এই নয়া সিদ্ধান্তের জেরে এবার উচ্চমাধ্যমিকের෴ সময়সূচিতেও কিছু বদল আসতে পারে। আগে যেটা হল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার দিনই একাদশের বাৎসরিক পরীক্ষা হত। তার জেরে দুুপুর ২টো থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এই পরীক্ষা হত। আর উচ্চমাধ্যমিক হত সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। তবে আগামী বছর থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সূচিতেও কিছু বদল হবে। আগামী বছর গুলিতে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময় হতে পারে বেলা ১২টা থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত। তবে পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচি সংসদের কাছ থেকে জেনে নেওয়াটা বাঞ্চনীয়।
এদিকে নয়া নির্দেশ🤪নামায় বলা হয়েছে প্রশ্নপত্র তৈরি করা থেকে খাতা দেখা একাদশ শ্রেণির বাৎসরিক পরীক্ষার যাবতীয় দায়িত্ব নিতে হবে সংশ্লিষ্ট স্কুলকেই।
উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে খবর, অন্য়ান্য বোর্ডে যেভাবে পরীক্ষা হয় তার সঙ্গে মিল রেখেই এই নয়া পরিকল্পনা। এর মাধ্যমে এবার সংশ্লিষ্ট স্কুলগুলিকেই একাদশ শ্রেণির বাৎসরিক পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব নিতে হবে। ব্যাপারটা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন স্কুলকে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তবে এই নয়া নিয়মে এবার স্কুল ও পড়ুয়াদের মধ্য়ে কী প্রতিক্রিয়া হয় সেটাই দেখার। তবে সংসদ জানিয়ে দিয়েছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষা নিত♔ে হবে। আর প্রশ্ন যেটা করা হবে সেটা তার প্যাটার্ন যেন ঠিকঠাক থাকে সেটা খেয়াল রাখতে হবে। আর পরীক্ষার যে নম্বর উঠবে তা নির্দিষ্ট পোর্টালে আপডেট করতে হবে স্কুলকেই।