কল সেন্টার চালিয়েই কোটিপতি হয়েছিলেন। তবে সেই টাকা সোজা পথে আসেনি। সাধারণ মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে কোটি কোটি টাকা লুট করে♊ছিলেন কল সেন্টার কিংপিন কুণাল গুপ্ত। ইতিমধ্যে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য পেয়েছে সিআইডি এবং ইডি। তদন্তকারীদের দাবি, শুধুমাত্র ব্রিটেনের প্রায় ১৩ হাজার মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলেছিলেন এই কল সেন্টার কিংপিন। আর এবার এই সংক্রান্ত আরও তথ্য পেতে ইন্টারপোলের সাহায্য নিল সিআইডি।
আরও পড়ুন:রুদ্ধশ্বাস অভিযানে কল সেন্টার প্রতারণা চক্রের পান্ডাকে ধরল বܫিধান✱নগর পুলিশ
তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, ভুয়ো কল সেন্টার চালিয়ে একের পর এক বাড়ি, গাড়ি কিনে ফেলেছিলেন কুণাল। এমনকী বিদেশেও তার সম্পত্তি রয়েছে। শুধু তাই নয় বেশ কয়েকটি রেসের ঘোড়াও কিনেছিলেন। তিনﷺি মূলত টেক সাপোর্ট দেওয়ার নাম করে বিদেশি নাগরিকদের কল সেন্টারের মাধ্যমে প্রতারণা চালাতেন তিনি। সম্প্রতি একের পর এক কল সেন্টারে হানা দিয়ে অনেককে গ্রেফতার করেছে সিআইডি এবং পুলিশ। সেই সূত্রে ভুয়ো কল সেন্টারের সূত্র ধরে কুণাল গুপ্তার বিষয꧋়ে জানতে পারেন তদন্তকারীরা। এর পরেই তাকে গ্রেফতার করে। প্রথমে সিআইডি তাকে হেফাজতে নেয়। এর পরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর কুণালকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, মূলত আমেরিকা এবং ব্রিটেনের নাগরিকদের তেজ সাপোর্ট দেওয়ার নাম করে প্রতারণা করতেন তিনি। ইতিমধ্যে ৩০০ জন কুণালের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ দায়ের ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚকরেছেন। তাই কুণাল সম্পর্কে আ♚রও তথ্য পেতে ইন্টারপোলের সাহায্যে আমেরিকায় এবং ব্রিটেনের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। মূলত কিভাবে প্রতারণা করা হতো কোথায় কোথায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে সেই সংক্রান্ত তথ্য জানতে চায়ছে সিআইডি।
গোয়েন্দারা চাইছেন যাতে প্রতারিত ব্যক্তিরা ভার্চুয়াল আদালতে কুণালের বিরুদ্ধে সাক্ষী দেয়। সেই কারণে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চায়ছে সিআইডি। সেক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ পেলে মামলা আরও মজবুত হবে।তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, গত কয়েক বছর ধরেই ভুয়ো কল সেন্টার খুলে বিদেশি নাগরিকদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন কুণাল। কয়েকশো কোটি টাকা প্রতারণা করেছেন তিনি। এর পাশাপাশি আরও জানা গিয়েছে, যে গত কয়েক বছর ধরে দুবাইয়ে থাকছিলেন ত𒁏িনি। তার বিরুদ্ধে আরও কোন অভিযোগ রয়েছে কিনা সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চায়ছে সিআইডি।