করোনাভাইরাস সংক্রমণের জ🃏েরে দুধের বিক্রি উল্লেখজনক হারে কমার ফলে তীব্র সংকটে পড়েছেন রাজ্যের ডেয়ারি ও খাটাল মালিকরা।
জাতীয় ডেয়ারি উন্নয়ন বোর্ডের হিসাব ꦚঅনুযায়ী, দেশের প্রথম ১০টি দুধ উৎপাদনকারী রাজ্যের অন্যতম বাংলা। তালিকার শ𝄹ীর্ষে রয়েছে উত্তরপ্রদেশ।
সূত্রের খবর, রাজ্যের মোট উৎপাদিত দুধের ৬০% ব্যবহার করেন মিষ্টি প্রস্তুতকারীরা। কিন্তু লকডাউনের জেরে মিষ্টির দোকান, র♚েস্তোরাঁ ও ভোজনালয়গুলি বন্ধ থাকার 🎃ফলে মিষ্টির চাহিদা ইদানীং প্রায় শূন্যে ঠেকেছে। এই কারণে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণে দুধ নষ্ট হচ্ছে। ফলে ধাক্কা খেয়েছে ডেয়ারি ব্যবসা।
মুর্শিদাবাদের✤ ভাগীরথী মিল্ক কোঅপারেটিভ সোসাইটির এমডি ভাস্কর নন্দী জানিয়েছেন, ‘এই সংকটের অন্যতম কারণ হল খুচরো দোকানগুলি হয় বন্ধ থাকছে, আর নয়তো সীমিত সময়ের জন্য খুলছে।’
বুধবার জোড়াসাঁকো দুধ ব্যবসায়ী সোসাইটির পক্ষ থেকে এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ চেয়ে আবেদন জানায়। সোসাইটির তরফে সভাপতি রাজেশ সিনহা মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠিতে জানিয়েছেন, রাজ্যসরকারের মালিকানাধীন মাদার🔯 ডেয়ারি তাদের নিজস্ব দরে দুধ কিনলে লোকসানের হাত থেকে রক্ষা পাবেন দুধ ব্যবসায়ীরা।
বৃহস্পতিবার রাজেশ সিনহা জানান, পশুখাদ্য জোগানের অভাবে বেশ কিছু মালিক তাঁদের গবাদি পশু মাং⛄সের কারবারিদের কাছে বিক্রি করতে🐓 বাধ্য হচ্ছেন।
বারাসতের খাটাল মালিক হারাধন ঘোষ বলেন, ‘আমরা ছোটখাটো ব্যবসায়ী। পশুখাদ্য না জোগাড় করতে পারলে গরুগ🌱ুলি মারা যাবে।’