অক্সিজেন-রেমডেসিভির কালোবাজারি এবং ভুয়ো টিকা কাণ্ডে এবার কলকাতার ১০ জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট। দশটি দলে ভাগ হ🥀য়ে গিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় একযোগে তল্লাশি অভিযান চালায় ইডির ৭০ জন আধিকারিক। এদিন ১১৮/এ শরৎ ঘোষ রোডে ভুয়ো ভ্যাকসিনকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত দেবাঞ্জন দেবের বাড়িতেও তল্লাসি অভিযান চালান ইডি আধিকারিকরা। এদিকে হালতুতেও একটি আবাসন ও অফিসে ইডি♛র অভিযান চালানো হয় বলে জানা গিয়েছে। তাছাড়া দেবাঞ্জনের আত্মীয়ের বাড়িতেও চালানো হয় তল্লাশি অতিমারী আবহে বিভিন্ন কালোবাজারি, আর্থিক তছরুপ ও ভুয়ো ওষুধের কারবারি মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মোট ছয়টি কেস রুজু করেছে ইডি।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের দাপটের মাঝেই সংবাদ শিরোনাম꧃ে উঠে এসেছিল দেবাঞ্জন দেবের নাম। দক্ষিণ কলকাতার কসবায় একটি করোনা টিকাকরণ শিবিরের আয়োজন করেছিল সে। পরে জানা যায়, দেবাঞ্জন আদ্যোন্ত একজন প্রতারক। ভুয়ো পরিচয় দিয়েই টিকাকরণ শিবিরের ব্যবস্থা করেছিল সে। তার সেই শিবিরে এসে টিকা নিয়ে যান সাংসদ মিমি🍸 চক্রবর্তী। বস্তুত, মিমির তৎপরতাতেই প্রকাশ্যে আসে গোটা ঘটনা।
এরপর দেবাঞ্জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় তার এক আত্মীয়কেও। ক্রমে গ্রেফতার হয় আরও অনেকে। দেবাঞ্জন কাণ্ডের পরই যেন কলকাতা-সহ গোটা রাজ্যে ভুয়ো আ♐মলা, আধিকারিক ধরার মরশুম শুরু হয়ে যায়। নীল বাতি লাগানো গাড়িতে চড়ে যারা দিনের পর মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছিল, তাদের অনককেই পাকড়াও করে পুলিশ।