করোনা পর্বে জোর কদমে চলেছে টিকাকরণ। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নিয়েছেন মানুষ। তবে করোনꦬার প্রকোপ কমতেই টিকা নেওয়ার আগ্র🌞হও কমেছে। যার ফলে মেয়াদ উত্তীর্ণ হতে চলেছে প্রচুর পরিমাণে কোভিড টিকার। এর মধ্যে কোনও টিকার মেয়াদ শেষ হতে চলেছে ৩১ অক্টোবর আবার নভেম্বরের মাঝামাঝিও অসংখ্য টিকার মেয়াদ শেষ হতে চলেছে। তাই কোভিড ভ্যাকসিন যাতে কোনওভাবে নষ্ট হয় না হয় তার জন্য বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে টিকা দেওয়ার নির্দেশ দিলেন কলকাতা জেলা পরিবার কল্যাণ আধিকারিক।
বাড়তে পারে করোনা আক্রান্তের সং🦂খ্যা, আশঙ্কায় অস্ট্রেলিয়ার কোচ ম্যাক��ডোনাল্ড
করোনা ভ্যাকসিন নষ্ট হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে সম্প্রতি সমস্ত জেলাকে তৎপর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। তারপরে কলকাতা জেলা কল্যাণ আধিকারিক তরফে এই নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে রাজ্যে ৫ থেকে ৬ লক্ষ কোভিড ভ্যাকসিন মজুত রয়েছে। অনেকেই দ্বিতীয় টিকা নেননি। আবার বুস্টার ডোজ নেওয়ার ক্ষেত্রেও আগ্রহ দেখাননি অনেকেই। শুধু কলকাতাতেই ১৬ হাজার টিকার ডোজ রয়েছে। তাই স্বাস্থ্য দফতরের ⛎তরফে এই বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
নির্দেশিকা অনুযায়ী, টিকা নে💫ওয়ার ক্ষেত্রে মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে হবে। মাইকে করে প্রচার চালাতে হবে। প্রয়োজনে বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা নিয়ে মানুষকে বোঝাতে হবে। উল্লেখ্য, টিকাকরণে মানুষকে আগ্রহ করে তুলতে ইতিমধ্যে পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্র। আগে দ্বিতীয় ডোজ এবং বুস্টার ডোজের মধ্যে ব্যবধান ছিল ২৯ সপ্তাহ। তা কমে ২৬ সপ্তাহ করেছে কেন্দ্র। তার পরেও টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে মানুষের মধ্যে অনিহা দেখা যাচ্ছে।