একের পর এক বাজি কারখানায় বিস্ফোরণে মৃত্যুমিছিলের জেরে রাজ্যজুড়ে কার্যত বন্ধ বাজির কারবার। এগরা ও নীলগঞ্জ বিস্ফোরণের পরে রাজ্যের প্রায় সমস্ত থানায় হানা দিয়ে বেআইনি বাজি উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাতে ব্যবসায়ী মহলেও ছড়িয়েছে আতঙ্ক। যার জেরে দুর্গাপুজোয় কার্যত মুখ থুবড়ে পড়েছে বাজির কারবার। এত সব দুর্যোগের শেষে অবশেষে এল স্বস্তির খবর। তামিলনাড়ু থেকে রাজ্যে এসে পৌঁছেছে ১০০ কুইন্ট্যাল গ্রিন বাজি। কালীপু꧒জোর আগে কলকাতা ও রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বাজি বাজারের মাধ্যমে 🅘বিক্রি হবে সেগুলি।
দুর্গাপুজোর আগেই রাজ্যে শব্দবাজির দূষণমাত্রা ৯০ ডেসিবেল থেকে বাড়িয়ে ১২৫ ডেসিবেল করেছে রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। এর ফলে ভিন রাজ্য থেকে পশ্চিমবঙ্গে বাজি আমদানির পথ খুলে গিয়েছে। সেই পথ ধরেই সুদূর তামিলনাড়ুর শিবকাশী থেকে পশ্চিমবঙ্গে এসে পৌঁছেছে ১০০ কুইন্ট্যাল গ্রিন বাজি। সেগুলির গায়ে রয়েছে QR কোড। কালীপুজোয় একমাত্র এই QR কোড ওয়ালা গ্রিন বাজিই বিক্রি করা যাবে। অন্𒆙য সমস্ত বাজি বাজেয়াপ্ত করতে পারবে পুলিশ।
এবার কলকাতায় টালা পার্ক, শহিদ মিনার, কালিকাপুর, বেহালা ব্লাইন্ড স্কুলে বাজি বাজার বসবে। হাওড়ায় বাজি বাজার হবে ডুমুরজলা রিং রোড, ঘাসবাগান, মধ্য হাওড়া বাজির হাটে। ♍এছাড়া নবদ্বীপ, পুরুল্যা, শিলিগুড়িতে বাজি বাজার হবে।